ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম ২০২৪ - ই পাসপোর্ট ফি ২০২৪

ভ্রমণ, চিকিৎসা অথবা পড়াশোনা ইত্যাদি কাজের জন্য দেশের বাইরে যেতে হলে ,যেই না হলে কোন ভাবেই দেশের বাইরে যাওয়া সম্ভব না , সেটি হল পাসপোর্ট। পাসপোর্ট ব্যবস্থাকে সহজ করার জন্য বাংলাদেশ সরকার এই পাসপোর্ট ব্যবস্থা চালু করেছে। ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম আপনার জানা না থাকে তাহলে আজই ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম গুলো জেনে নিন।
যোগাযোগ ব্যাবস্থা, দ্রুত যাতায়াত ব্যাবস্থার ব্যাপক উন্নতির হলে এবং ইদানীং কালে শিক্ষা ও ব্যাবসা বাণিজ্য বা উন্নত চিকিৎসা সেবা নেওয়ার জন্য প্রায়শই বিদেশে যাতায়াতের প্রয়োজন দেখা দেয়। আর এর জন্য আমাদের সবার কাছেই পাসপোর্ট একটি অতি পরিচিত জিনিস। এই পাসপোর্ট না থাকলে বিদেশে যাতায়াত অসম্ভব আর কোন ভাবে সম্ভব হলেও তা অবৈধ বা অনুপ্রবেশ বলে গণ্য হয়। অতএব ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম জানা প্রত্যেকেরই জরুরী।মুজিব বর্ষ বা ২২ জানুয়ারি ২০২০ থেকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার পাসপোর্ট সেবায় ই-পাসপোর্ট সেবাটি সংযুক্ত করেছেন। আজ আমরা ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সমুহ জেনে নিবো। 

সূচিপত্রঃ ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম

ই পাসপোর্ট করার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

ই পাসপোর্ট তৈরি করার আগে আপনাকে জেনে নিতে হবে ,ই পাসপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে । তাহলে জেনে নেয়া যাক ই পাসপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো সম্পর্কে যেহেতু এখন বাংলাদেশের সকল জেলা শহরে ই পাসপোর্ট সেবা নিশ্চিত হয়েছে তো চলুন জেনে নেওয়া যাক ই পাসপোর্ট এর জন্য কি কি কাজপত্র জরুরী
বয়স ১৮ এর বেশি হলে মূল এন আইডি কার্ডের ফটোকপি। আর ১৮ এর কম হলে মূল জন্ম নিবন্ধন কাগজের ফটোকপি।
অনলাইনে ই পাসপোর্ট রেজিষ্ট্রেশন এর প্রিন্ট কপি।
পাসপোর্ট এপ্লিকেশন সামারির প্রিন্ট কপি
রেজস্ট্রেশন ফি পেইডের মূল রশিদ
যাদের বয়স ১৮ এর কম, তাদের ক্ষেত্রে বার্থ সার্টিফিকেট এর ইংলিশ ভার্সান প্রযোজ্য হবে।
নিউ পাসপোর্ট এর ক্ষেত্রে নাগরিকত্ব সনদ লাগবে আর এনালগ পাসপোর্টে থাকলে এর প্রয়োজন পড়ে না।যাদের এনালগ পাসপোর্ট আছে, তাদের এই পাসপোর্ট এবং এর ফটো কপি দুইটাই জমা দিতে হবে।
বয়স ১৮ এর নচে হলে বাবা মায়ের এন আইডি কার্ডের ফটোকপি জমা দিতে হবে

ই পাসপোর্টে আবেদন ফরম pdf

আপনাদের পাসপোর্ট করার সুবিধার জন্য ই পাসপোর্ট আবেদন ফরম pdf কপিটি নিচে শেয়ার করা হলো । প্রয়োজন অনুসারে অবশ্যই ই পাসপোর্ট আবেদন ফরম pdf কপিটি ডাউনলোড করে নিবেন।



পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন

পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন সম্পর্কে আপনার যদি জানা না থাকে তাহলে আপনি এ পোষ্টের মাধ্যমে পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন পূরণের পদ্ধতি গুলো জেনে নিতে পারেন। পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন এর জন্য প্রথমে আপনাকে পাসপোর্ট রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য আপনার ডিভাইস থেকে ভিজিট করুন www.epassport.govt.bd. ভিজিট করলে। এরপর আঞ্চলিক অফিস ও থানা সিলেক্ট করুন। এবার ইমেইল এড করুন।

পাসপোর্ট ওয়েবসাইট থেকে আপনার মেইলে একটি কোড যাবে, ভেরিফিকেশন লিংকে ক্লিক করে মেইল ভেরিফাই করতে হবে। ভেরিফিকেশনের পর আবার ওয়েবসাইটে লগ ইন করুন। এইবার যে ইন্টারফেস আসবে সেখান থেকে apply for a new passport এ ক্লিক করুন। এরপর পাসপোর্ট টাইপ চাইলে, সাধারণ হলে অর্ডিনারী আর noc এর হলে official ক্লিক করুন। এরপর আপনার পারসোনাল। ইনফরমেশন অ্যাড করতে হবে।

ভেরিভিকেশনের আবার লগ ইন করতে হবে। এরপর নেইম, ইনফরমেশন, NID নাম্বার দিয়ে save and continue করুন। ২০ এর বেশি হলে অবশ্যই এন আইডি কার্ডের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। এরপর আপনার প্রেজেন্ট ও পার্মানেন্ট এড্রেস ও ইমার্জেন্সি কন্টাক্ট নাম্বার দিনপাসপোর্ট ডেলিভারি সিলেক্ট করুন। সাধারণ হলে অর্ডিনারী আর জরুরি হলে ইমার্জেন্সি দিলেই পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন হয়ে যাবে। তারপর আপনাকে ব্যাংকের মাধ্যমে বা বিকাশের মাধ্যমে ফি পে করতে হবে।

পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

পাসপোর্ট তৈরি করতে হলে বেশ কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন হয় তবে বয়স অনুসারে পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এই বিষয়টি বিবেচনা করা হয়। আপনি যদি পাসপোর্ট তৈরি করতে চান তাহলে অবশ্যই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে সে বিষয়ে জ্ঞান থাকতে হবে। তাহলে এবার জেনে নিয়ে পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে। ২০ বছরের বেশি বয়স হলে পাসপোর্ট করতে যা যা লাগবে সেগুলো হলঃ
  • NID কার্ডের ফটোকপি
  • সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি
  • যে পেশায় নিজের নিয়োজিত সেই পেশা সম্পর্কিত তথ্য
  • ছাত্র হলে বিভিন্ন ক্লাসের সার্টিফিকেট এর ফটোকপি
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সনদ
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইডি কার্ড এর ফটোকপি
  • সরকারি চাকরিজীবী হলে প্রতিষ্ঠানের এনওসি
  • অবসরপ্রাপ্ত চাকরিজীবী হলে পেনশনের বইয়ের ফটোকপি
  • নাগরিক সনদ
  • ব্যবসায়ী হলে ট্রেড লাইসেন্স
১৮ বছরের কম বয়সীদের জন্য পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এবার এগুলো জেনে নিন। ১৮ বছর এর কম বয়সীদের জন্য পাসপোর্ট করতে যা যা লাগে সেগুলোর নিচে তুলে ধরা হলো।
  • বাবা মায়ের পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি-দুই কপি
  • পিতা মাতার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
  • আবেদনকারীর সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর এক কপি কালার ছবি
  • বার্থ সার্টিফিকেট (ইংরেজি ভার্সন)।
  • নাগরিক সনদ
  • স্কুল-কলেজের আইডি কার্ডের ফটোকপি

পাসপোর্ট করার নিয়ম

আপনি কি পাসপোর্ট তৈরি করতে চাচ্ছেন? আপনি যদি পাসপোর্ট তৈরি করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে প্রথমেই জানতে হবে পাসপোর্ট তৈরি করার নিয়ম কানুন গুলো। আপনি যদি পাসপোর্ট তৈরি করার নিয়ম কানুন গুলো খুজে থাকেন তাহলে এই পোষ্টের মাধ্যমে খুব সহজেই জেনে নিতে পারবেন পাসপোর্ট তৈরি করার নিয়ম গুলো। সাধারণত পাসপোর্ট এবং ই পাসপোর্ট তৈরি করার নিয়ম গুলো একই। তারপরেও পাসপোর্ট তৈরির নিয়মগুলো আরেকবার আপনাদের স্বরণ করিয়ে দিচ্ছি।
আপনার নিজস্ব মোবাইল ফোন ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ থেকেই আপনি ই পাসপোর্ট আবেদনটি সম্পন্ন করতে পারবেন।ই পাসপোর্ট রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য আপনার ডিভাইস থেকে ভিজিট করুন www.epassport.govt.bd.ভিজিট করলে যে ইন্টারফেস আসবে সেখান থেকে apply online ম্যানুতে ক্লীক করতে হবে।এরপর আঞ্চলিক অফিস ও থানা সিলেক্ট করুন।এবার একটা ভ্যালিড ইমেইল এড করুন।
পাসপোর্ট ওয়েবসাইট থেকে আপনার মেইলে একটি কোড যাবে, ভেরিফিকেশন লিংকে ক্লিক করে মেইল ভেরিফাই করতে হবে।ভেরিফিকেশনের পর আবার ওয়েবসাইটে লগ ইন করুন।এইবার যে ইন্টারফেস আসবে সেখান থেকে apply for a new passport এ ক্লিক করুন।এরপর পাসপোর্ট টাইপ চাইলে, সাধারণ হলে অর্ডিনারী আর noc এর হলে official ক্লিক করুন।এরপর আপনার পারসোনাল ইনফরমেশন অ্যাড করতে হবে।ভেরিভিকেশনের আবার লগ ইন করতে হবে।এরপর নেইম, NIDনাম্বার দিয়ে ইনফরমেশন save and continue করুন।
বয়স ৮ বছরের কম হলে অনলাইনে ডিজিটাল বার্থ সার্টিফিকেট দিয়ে আবেদন করা যাবে।১৮-২০ হলে এন আইডি বা বার্থ সার্টিফিকেট যেকোনো একটি দিয়ে আবেদন করা যাবে। আর ২০ এর বেশি হলে অবশ্যই এন আইডি কার্ডের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
আই ডি ডকুমেন্টস এ আপনার আগের কোন পাসপোর্ট করা থাকতে তার ইনফরমেশন দিতে হবে থাকলে yes দিয়ে ইনফেকশন দিবেন আর না থাকলে, no I Don't have and previous passport দিবেন।
এরপর আপনার প্রেজেন্ট ও পার্মানেন্ট এড্রেস দিন।ইমার্জেন্সি কন্টাক্ট নাম্বার দিন।এবার পাসপোর্ট পেইজ ও মেয়াদ যাচাই করুন।
পাসপোর্ট ডেলিভারি সিলেক্ট করুন। সাধারণ হলে অর্ডিনারী আর জরুরি হলে ইমার্জেন্সি দিন। এরপর সাবমিট অপশানে ক্লিক করুন। এরপর ব্যাংকের মাধ্যমে বা বিকাশের মাধ্যমে ফি পে করতে হবে।রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন হলে প্রিন্ট করুন বা পি ডি এফ ফাইল রাখুন।

পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪

আপনি যদি পাসপোর্ট তৈরি করার চিন্তা ভাবনা করেন এবং পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৩ সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে অবশ্যই নিচের দিকে চোখ রাখুন এবং জেনে নিন পাসপোর্ট তৈরি করার নিয়ম ২০২৩ সম্পর্কে।
পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন এর জন্য প্রথমে আপনাকে পাসপোর্ট রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য আপনার ডিভাইস থেকে ভিজিট করুন www.epassport.govt.bd. ভিজিট করলে। এরপর আঞ্চলিক অফিস ও থানা সিলেক্ট করুন। এবার ইমেইল এড করুন।
পাসপোর্ট ওয়েবসাইট থেকে আপনার মেইলে একটি কোড যাবে, ভেরিফিকেশন লিংকে ক্লিক করে মেইল ভেরিফাই করতে হবে। ভেরিফিকেশনের পর আবার ওয়েবসাইটে লগ ইন করুন।এইবার যে ইন্টারফেস আসবে সেখান থেকে apply for a new passport এ ক্লিক করুন। এরপর পাসপোর্ট টাইপ চাইলে, সাধারণ হলে অর্ডিনারী আর noc এর হলে official ক্লিক করুন।এরপর আপনার পারসোনাল। ইনফরমেশন অ্যাড করতে হবে।
ভেরিভিকেশনের আবার লগ ইন করতে হবে। এরপর নেইম, ইনফরমেশন, NIDনাম্বার দিয়ে save and continue করুন। ২০ এর বেশি হলে অবশ্যই এন আইডি কার্ডের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।এরপর আপনার প্রেজেন্ট ও পার্মানেন্ট এড্রেস ওইমার্জেন্সি কন্টাক্ট নাম্বার দিনপাসপোর্ট ডেলিভারি সিলেক্ট করুন।সাধারণ হলে অর্ডিনারী আর জরুরি হলে ইমার্জেন্সি দিলেই পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন হয়ে যাবে। তারপর আপনাকে ব্যাংকের মাধ্যমে বা বিকাশের ফি পে করতে হবে।

ই পাসপোর্ট আবেদন

ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না যে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ প্রথম দেশ, যে দেশ ই পাসপোর্ট চালু করেছেন। ১০ নভেম্বর ২০২০ থেকে বাংলাদেশের ৬৪ টি জেলাতেই এই সেবাটি প্রদান করা হচ্ছে।আসুন জেনে নেওয়া যাক ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম।
আপনার নিজস্ব মোবাইল ফোন ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ থেকেই আপনি ই পাসপোর্ট আবেদনটি সম্পন্ন করতে পারবেন।
ই পাসপোর্ট রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য আপনার ডিভাইস থেকে ভিজিট করুন www.epassport.govt.bd.
ভিজিট করলে যে ইন্টারফেস আসবে সেখান থেকে apply online ম্যানুতে ক্লীক করতে হবে।
এরপর আঞ্চলিক অফিস ও থানা সিলেক্ট করুন।
এবার একটা ভ্যালিড ইমেইল এড করুন।
পাসপোর্ট ওয়েবসাইট থেকে আপনার মেইলে একটি কোড যাবে, ভেরিফিকেশন লিংকে ক্লিক করে মেইল ভেরিফাই করতে হবে।
ভেরিফিকেশনের পর আবার ওয়েবসাইটে লগ ইন করুন।এইবার যে ইন্টারফেস আসবে সেখান থেকে apply for a new passport এ ক্লিক করুন।
এরপর পাসপোর্ট টাইপ চাইলে, সাধারণ হলে অর্ডিনারী আর noc এর হলে official ক্লিক করুন।
এরপর আপনার পারসোনাল ইনফরমেশন অ্যাড করতে হবে।
ভেরিভিকেশনের আবার লগ ইন করতে হবে।
এরপর নেইম, ইনফরমেশন, NIDনাম্বার দিয়ে save and continue করুন।
বয়স ৮ বছরের কম হলে অনলাইনে ডিজিটাল বার্থ সার্টিফিকেট দিয়ে আবেদন করা যাবে।১৮-২০ হলে এন আইডি বা বার্থ সার্টিফিকেট যেকোনো একটি দিয়ে আবেদন করা যাবে। আর ২০ এর বেশি হলে অবশ্যই এন আইডি কার্ডের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
আই ডি ডকুমেন্টস এ আপনার আগের কোন পাসপোর্ট করা থাকতে তার ইনফরমেশন দিতে হবে।
থাকলে yes দিয়ে ইনফেকশন দিবেন আর না থাকলে, no I Don't have and previous passport দিবেন।
এরপর আপনার প্রেজেন্ট ও পার্মানেন্ট এড্রেস দিন
ইমার্জেন্সি কন্টাক্ট নাম্বার দিন
এবার পাসপোর্ট পেইজ ও মেয়াদ যাচাই করুন
পাসপোর্ট ডেলিভারি সিলেক্ট করুন।সাধারণ হলে অর্ডিনারী আর জরুরি হলে ইমার্জেন্সি দিন
এরপর সাবমিট অপশানে ক্লিক করুন।
এরপর ব্যাংকের মাধ্যমে বা বিকাশের মাধ্যমে ফি পে করতে হবে।
রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন হলে প্রিন্ট করুন বা পি ডি এফ ফাইল রাখুন।

পাসপোর্ট ফি জমা ব্যাংক

ব্যাংকে পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়ার জন্য আপনার বেশ কিছু কাগজ পাতি প্রয়োজন হবে । কি কি কাগজপত্র পাসপোর্টটি জমা দিতে প্রয়োজন হয় সেগুলো যদি না জেনে থাকেন তাহলে এখনি জেনে নিন । পাসপোর্ট জমা ব্যাংক এর কাগজ পাতি গুলোর তালিকা নিচে দেওয়া হলো। অবশ্যই পাসপোর্ট ফি জমা ব্যাংক কি কি কাগজ প্রয়োজন সেটি ভালোভাবে জেনে নিন। পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়ার জন্য যে সব তথ্য পত্র দরকার হবে।
  • পাসপোর্ট এর পৃষ্ঠা সংখ্যা ও মেয়াদ
  • ডেলিভারি টাইপ অর্থাৎ সাধারণ না জরুরী
  • এন আই ডি কার্ডের নাম্বার
  • নাম, এড্রেস ও ফোন নাম্বার
এসব কাগজ পত্র ও তথ্য নিয়ে নিকটস্থ ব্যাংকে গেলে আপনার আপনার ফি জমা নেওয়া হবে। 

ই পাসপোর্ট ফি ২০২৪

ই পাসপোর্ট তৈরি করার সময় আপনাকে ব্যাংকের মাধ্যমে পাসপোর্ট ফি প্রদান করতে হবে। ই পাসপোর্ট ফি ২০২৪ সম্পর্কে আপনার যদি জানা না থাকে তাহলে জেনে নিন ই পাসপোর্ট ফি ২০২৩ কত। নিচে ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা ফি দেয়া লাগে সেটি তুলে ধরা হলো।
  • ৫ বছর মেয়াদি ৪৮ পৃষ্ঠার ই পাসপোর্ট ২ দিনে পেতে আপনাকে ফি দিতে হবে ৮৬৫০ টাকা।
  • ৫ বছর মেয়াদি ৪৮ পৃষ্ঠার ই পাসপোর্ট ১০ দিনে পেতে আপনাকে ফি দিতে হবে ৬৩২৫ টাকা।
  • ৫ বছর মেয়াদি ৪৮ পৃষ্ঠার ই পাসপোর্ট ২১ দিনে পেতে আপনাকে ফি দিতে হবে ৪০২৫ টাকা।
  • ১০ বছর মেয়াদী ৪৮  পৃষ্ঠারপাসপোর্ট এর সাধারণ (২১ দিনে) ফি ৫৭৫০ টাকা
  • ১০ বছর মেয়াদী ৪৮  পৃষ্ঠার  জরুরী (১০ দিনে) পাসপোর্ট এর ফি ৮০৫০ টাকা
  • ১০ মেয়াদী ৪৮  পৃষ্ঠার অতি জরুরী (২ দিনে) পাসপোর্ট এর ফি ১০৩৫০ শেষ টাকা
  • ৫ বছর মেয়াদি ৬৪ পৃষ্ঠার ই পাসপোর্ট ২১ দিনে পেতে আপনাকে ফি দিতে হবে ৬৩২৫ টাকা।
  • ৫ বছর মেয়াদি ৬৪ পৃষ্ঠার ই পাসপোর্ট ১০ দিনে পেতে আপনাকে ফি দিতে হবে ৮৬২৫ টাকা।
  • ৫ বছর মেয়াদি ৬৪ পৃষ্ঠার ই পাসপোর্ট ২ দিনে পেতে আপনাকে ফি দিতে হবে ১২০৭৫ টাকা।
  • ১০ বছর মেয়াদি ৬৪ পৃষ্ঠার ই পাসপোর্ট ২১ দিনে পেতে আপনাকে ফি দিতে হবে ৮০৫০ টাকা।
  • ১০ বছর মেয়াদি ৬৪ পৃষ্ঠার ই পাসপোর্ট ১০ দিনে পেতে আপনাকে ফি দিতে হবে ১০৩৫০ টাকা।
  • ১০ বছর মেয়াদি ৬৪ পৃষ্ঠার ই পাসপোর্ট ২ দিনে পেতে আপনাকে ফি দিতে হবে ১৩৮০০ টাকা।
  • সাধারণ পাসপোর্ট ১৫ দিনে পেতে ফি জমা দিতে হবে ৩৫০০ টাকা
  • জরুরি পাসপোর্ট ৭ দিনে পেতে ফি জমা দিতে হবে ৫৫০০ টাকা
পরিশেষে, বলতে চাই উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনারা ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম গুলো বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আশা করছি ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম জেনে আপনি উপকৃত হবেন। ভবিষ্যতে এ ধরনের তথ্যগুলো পোস্ট পেতে নিয়মিত আমার সাইটটিকে ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url