হার্ট ভালো রাখার সহজ উপায় - হার্ট দুর্বলের ১২টি লক্ষণ
শরীরের সুস্থতার কথা মাথায় আসলেই সর্বপ্রথমে আমাদের খেয়াল আসে দেহের বড় বড় অর্গানগুলোর কথা, আর যার মধ্যে অন্যতম হলো হার্ট। আমাদের সম্পূর্ণ বডিতে ভালোভাবে অক্সিজেন এবং রক্ত সরবরাহ করা হলো হার্টের প্রধান কাজ। প্রতিনিয়ত সংকোচন এবং প্রসারন হওয়ার মাধ্যমে শরীরের রক্ত এবং অক্সিজেন সরবরাহের কাজটি করতে থাকে হার্ট আর যখন হার্ট সঠিকভাবে কাজ করতে না পারে ঠিক তখনই ঘটে মহাবিপদ অথবা মৃত্যু। তাই আমাদেরকে সবসময় সচেতন থাকতে হবে হার্ট কিভাবে ভালো রাখা যায় বা হার্ট ভালো রাখার উপায়গুলো সম্পর্কে এবং পাশাপাশি হার্ট দুর্বলের লক্ষণগুলো ভালোভাবে জেনে রাখতে হবে।
হার্টের যত্ন নেয়ার জন্য বা হাত ভালো রাখার জন্য আমাদের জানা উচিত হার্ট ভালো
রাখার উপায় গুলো সম্পর্কে কারণ যখন আমরা এসব উপায় গুলো সম্পর্কে জানব তখন আমরা
আমাদের হার্ট এর প্রোফাইল যত্ন নিতে পারব এবং যেসব খাবারগুলো হাটের জন্য ক্ষতিকর
সে খাবার গুলো এড়িয়ে চলে , যে খাবারগুলো হাটের জন্য অত্যন্ত উপকারী সেই
খাবারগুলো খাদ্য তালিকায় যুক্ত করতে পারব। আর শুধু হার্ট ভালো রাখার উপায়গুলো
জানলেই চলবে না পাশাপাশি হার্ট দুর্বল এর লক্ষণ গুলো সম্পর্কে জানতে হবে যাতে করে
হার্টের সমস্যা দূর করার জন্য শুরু থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়।
তাই চলুন আজকে এই বিষয়গুলোর উপরে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা যাক।
সূচিপত্র ঃ হার্ট ভালো রাখার সহয উপায় - হার্ট দুর্বলের লক্ষণ
হার্ট দুর্বলের লক্ষণ
হার্ট ভালো রাখার উপায়গুলো জানার পূর্বে , আপনাদের জেনে রাখা উচিত হার্ট দুর্বল
এর লক্ষণগুলো। কারণ অনেক সময় এমনও হয়ে থাকে যে হার্ট দুর্বল হওয়ার লক্ষণগুলো
সম্পর্কে আমাদের পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকার কারণে এ ব্যাপারে আমরা সময় মতন সচেতন
হতে পারি না। তাই আপনার যদি হার্ট দুর্বলের লক্ষণগুলো জানা থাকে তাহলে আপনি খুব
সহজেই আপনার হার্টের পরিস্থিতি বুঝতে পারবেন এবং সময় মতন অনুযায়ী প্রয়োজনীয়
ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। আর আপনাদের জেনে রাখা উচিত যে যাদের দুর্বল হার্ট
রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে হার্ট ফেলিওরের ঘটনা বেশি ঘটে তাই অবশ্যই এই বিষয়গুলো
ভালোভাবে জেনে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। হার্টের দুর্বলতার লক্ষণ
গুলো হল,
- শরীরে ক্লান্ত অনুভব করা
- দুর্বল লাগা
- বমি বমি ভাব লাগা
- মাথা ঘোরা
- পালস রেট বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়া অথবা বুক ধরফর করা।
- ঠিকঠাক মত শরীরে রক্ত সঞ্চালন না হওয়া
- বুকে ব্যথা অনুভব হওয়ার পাশাপাশি পিঠ , হাত , কোমর , চোয়াল , ঘাড় ইত্যাদিতে ব্যথা অনুভব করা
- হাঁটাচলা বা সিঁড়িতে ওঠা নামার সময় পায়ের পেশীতে ব্যথা হওয়া
- নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা দেখা দেওয়া , বিশেষ করে রাতের বেলায়
- মাইগ্রেনের ব্যথা দুর্বল হার্টের সাথে রিলেটেড
- বিনা কারণে পা ফুলে যাওয়া , কিডনি ও লিভারের পাশাপাশি এটি হার্টের সমস্যা বা দুর্বল হার্টেরও লক্ষণ
- অনেক সময় হার্ট দুর্বল হলে কিডনির কার্যকারিতা ও কমে যায় অর্থাৎ কিডনির কার্যকারিতা কমে যাওয়াও হতে পারে হার্ট দুর্বলের লক্ষণ।
হার্ট ভালো রাখার উপায়
আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অর্গানগুলোর মধ্যে হার্ট অন্যতম। তাই আমাদেরকে
জানতে হবে হার্ট ভালো রাখার উপায় সম্পর্কে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে আমাদের
মধ্যে অধিকাংশ মানুষই জানে না হার্ট ভালো রাখার উপায় সম্পর্কে। তাই চলুন আজকে
জেনে নেওয়া যাক হার্ট ভালো রাখার উপায় গুলো। হার্ট ভালো রাখতে হলে,
মানসিক চাপ কমানোঃ হার্ট সুস্থ রাখতে হলে অবশ্যই মানসিক
দুশ্চিন্তা , টেনশন বা কোন কিছু নিয়ে অতিরিক্ত উত্তেজিত হওয়া ইত্যাদি
বর্জন করতে হবে। পাশাপাশি হার্ট ভালো রাখতে সবসময় মেন্টালি ফ্রেশ থাকার
চেষ্টা করতে হবে।
ওজন কমাতে হবেঃ যদি শারীরিক ওজন স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি থাকে তাহলে
এটি হার্টের জন্য মারাত্মবোধের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই হার্ট ভালো রাখতে
হলে শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে হবে এবং এই ওজন কমাতে হবে অবশ্যই প্রাকৃতিক
নিয়মে। আপনি যদি ওজন কমানোর ঔষধ খান তাহলে ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে
বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ পেট ব্যথা কমানোর উপায়
শরীর চর্চাঃ নিয়মিত শরীরচর্চার মাধ্যমে আমরা হার্ট সুস্থ রাখতে
পারি। প্রতিদিন যদি শরীরচর্চার সময় বা সুযোগ পাওয়া না যায় তাহলে সপ্তাহে অন্তত
তিন থেকে চার দিন কমপক্ষে এক ঘন্টা শরীর চর্চা করা উচিত। আর যদি এটিও কোন ভাবে
সম্ভব না হয় তাহলে অন্তত প্রতিদিন ৩০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করা অত্যন্ত জরুরি এটি
হার্ট ভালো রাখার পাশাপাশি শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে।
খেতে হবে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবারঃ এন্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত
খাবার গুলো আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলার পাশাপাশি হার্ট ভালো
রাখার জন্য খুবই প্রয়োজন। এন্টি অক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার গুলো আমাদের শরীরের ফ্রি
মেডিকেল দূর করে এবং স্ট্রেস মুক্ত রাখতে সাহায্য করে। এর কারণে হার্ট ভালো
রাখতে হলে অবশ্যই এন্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার গুলো বেশি পরিমাণে খেতে হবে।
খাদ্য তালিকায় রাখুন ফাইবার যুক্ত খাবারঃ প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায়
রাখতে হবে ফাইবার যুক্ত খাবার। ফাইবার যুক্ত খাবার গুলো আমাদের শরীরের খারাপ
কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে যার কারণে হৃদরোগের সম্ভাবনা অনেকটা কমে যায়
এবং হার্ট সুস্থভাবে নিজের কার্যকারিতা চালাতে পারে।
ব্যবহার করুন অলিভ অয়েলঃ হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য রান্নার কাজে অন্যান্য তেলের পরিবর্তে ব্যবহার করুন অলিভ অয়েল। আপনারা আগেও জেনেছেন অলিভ অয়েল এ রয়েছে মনসা সেচুরেটেড ফ্যাট যা রক্তের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে , আর যেহেতু অলিভ অয়েল খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় তাই এই তেল খেলে হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে এবং হার্ট ভালো থাকে আর এ কারণে এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েলকে হার্টের রক্ষাকবচ হিসেবেও গণ্য করা হয়, কারণ অলিভ অয়েল হার্টের বিভিন্ন সমস্যা যেমন- হার্ট অ্যাটাক , হার্ট ব্লক , হার্ট ফেইলর ইত্যাদি সমস্যা থেকে দূরে রাখে।
খেতে পারেন আপেল সিডার ভিনেগারঃ নিয়মিত অ্যাপেল সিডার ভিনেগার পান করারা ফলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে না এবং কোলেস্টেরল কম হয়, আর এ কারণেই অ্যাপেল সিডার ভিনেগার পান করলে হার্ট ভালো থাকে। অ্যাপেল সিডার ভিনেগারে প্রচুর পরিমাণে অ্যাসিটিক অ্যাসিড থাকায় রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত পর্যায়ে থাকে এবং রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম থাকার কারণে হার্ট ভালো থাকে।
তেল,চর্বি ও মসলাযুক্ত খাবার না খাওয়াঃ হার্ট সুস্থ এবং ভালো রাখতে
হলে অবশ্যই তেল চর্বিযুক্ত ও বেশি মসলাযুক্ত খাবার গুলো অবশ্যই পরিহার করতে হবে।
কারণ এসব খাবার গুলো শরীরে কোলেস্ট্রল এর মাত্রা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে আর যার
ফলে হার্ট ব্লক সহ দেখা দিতে পারে বিভিন্ন ধরনের হার্টের সমস্যা। হার্ট ভালো
রাখতে অবশ্যই রেড মিট , কলিজা , মগজ এই জাতীয় খাবার গুলো
কম খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে তবে এড়িয়ে যেতে পারলে বেশি ভালো হয়।
ধূমপান ও মদ্যপানঃ হার্ট ভালো না থাকার অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে
দেখা হয় ধূমপান ও মদ্যপান করাকে। ধূমপান ও মধ্যপানের ফলে শরীরে বিভিন্ন
ধরনের বিষক্রিয়া সৃষ্টি হয় এবং রক্তচাপ বাড়াতে সাহায্য করে যা
আমাদের হার্টের উপরে বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে আর এই কারণে হার্টের সমস্যা
হয়ে থাকে। তাই হার্ট সুস্থ রাখতে হলে অবশ্যই মধ্য পান ও ধূমপান পরিহার করতে
হবে।
অতিরিক্ত লবণ ও চিনি বর্জন করতে হবেঃ লবণ ও চিনি এই দুটো উপাদানই
শরীরের জন্য অত্যন্ত খারাপ । তাই খাবারের যত কম পারা যায় লবণ ও চিনি ব্যবহার
করতে হবে। লবণ আমাদের রক্তচাপ বাড়াতে সাহায্য করে , আর রক্ত চাপ বেড়ে গেলে
এটি হার্ট কে প্রভাবিত করে এবং হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দেয়। আর খাবারও চিনি
ব্যবহারের ফলে আমাদের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা কিনা হার্ট
ব্লকের অন্যতম কারণ। আর এই কারণে অবশ্যই আমাদেরকে লবণ ও চিনি বর্জন করতে হবে।
প্রতিদিন শাকসবজি খেতে হবেঃ হার্ট ভালো রাখার জন্য অবশ্যই প্রতিদিনের
খাদ্য তালিকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে শাকসবজি যুক্ত রাখতে হবে। কারণ শাকসবজির ভেতর
থেকে আমরা প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ,মিনারেল এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট পেয়ে থাকি আর এই
উপাদান গুলো আমাদের হার্ট ভালো রাখার জন্য অত্যন্ত জরুরী।
হোল গ্রেইন জাতীয় খাবার খানঃ হোল গ্রেইন জাতীয় খাবার আমাদের হার্ট ভালো রাখতে এবং হার্টের বিভিন্ন রোগ থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত শাকসবজির খাওয়ার পাশাপাশি হোল গ্রেইন জাতীয় খাবার যেমন - ওটস ,বার্লি , ব্রাউন রাইস এই জাতীয় খাবার গুলো খেতে হবে।
বেরি জাতীয় ফলঃ বেরি জাতীয় ফলগুলো আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। বেরি জাতীয় ফলে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন , খনিজ উপাদান , এন্টিঅক্সিডেন্ট যার কারনে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলার পাশাপাশি বেরি জাতীয় ফলগুলো আমাদের হার্ড ভালো রাখতেও বিশেষভাবে সহায়তা করে এবং হার্টের প্রধান জনিত সমস্যা ও দূর করতে সাহায্য করে যার ফলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি ও হৃদরোগের সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।
ওয়ালনাটঃ হার্ট ভালো রাখার আরেকটি সহজ উপায় হল খাদ্য তালিকায়
ওয়ালমেট যুক্ত রাখা , কেননা ওয়ালনাটে থাকে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম ,
কপার , ম্যাঙ্গানিজ , ওমেগা থ্রি ফ্যাটিএসিড সহ আরো বিভিন্ন ধরনের উপাদান আর যেই
উপাদান গুলো আমাদের ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। আর ওয়ালনাট
খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকার কারণে হার্টের উপরে অতিরিক্ত প্রেসার
পড়ে না , যার কারণে যেকোনো ধরনের হৃদরোগের ঝুঁকি কম থাকে এবং হার্ট ভালো
থাকে।
টকদইঃ আমাদের শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে টক দই। টক দই শুধু কোলেস্টেরলের মাত্রায় কমায় না পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও রাখে। আর টক দই খেলে যেহেতু রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং কোলেস্ট্রল এর মাত্রা বাড়তে পারে না, এ কারণে হার্ট সুস্থ থাকে।
কুমড়ো বীজঃ কুমড়ো বীজের ভেতরে থাকা বিশেষ কিছু উপাদান আমাদের হার্ট ভালো রাখতেও সহায়তা করে থাকে আর এই উপাদান গুলোর মধ্যে রয়েছে ওমেগা 3 ও ওমেগা 6 , ফাইবার , অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই উপাদানগুলো রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে হার্ট অ্যাটাক , হার্ড ব্লক , স্ট্রোক সহ হার্টের বিভিন্ন সমস্যা দূরে রাখতে সাহায্য করে এবং হার্টের সুস্থতা বজায় রাখে এবং মনোসেচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে বলে সহজে রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে এবং ভালো কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করার পাশাপাশি হার্ট ভালো রাখতে অবদান রাখে এই বীজ।
চিয়া বীজঃ হার্টের জন্য ওমেগা থ্রি অত্যন্ত উপকারী এবং খুবই ক্ষতিকর হলো কোলেস্টেরল। আর চিয়া সিডে প্রচুর পরিমাণে ওমেগাথি বিদ্যমান থাকা থাকাই এবং পাশাপাশি শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে পারে বলে এটি আমাদের হার্ড ভালো রাখার ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখতে পারে এবং বিভিন্ন গবেষণার ফলাফল হিসেবেও এটা জানতে পারা যায় যে নিয়মিত চিয়া সিড খেলে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে এবং হার্টের অসুখের ঝুঁকি কম থাকে।
অন্যান্যঃ এছাড়াও হার্ট সুস্থ রাখতে রাখার জন্য খেতে হবে বিজ জাতীয় খাবার , কমলা , বা ভালো রাখতে নিয়ম মেনে চলাফেরা বা জীবন যাপন করতে হবে যেমন-সময় মতন খাওয়া দাওয়া করা , দৈনিক সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমানো , শারীরিক পরিশ্রম অনুযায়ী প্রয়োজনীয় বিশ্রামের ব্যবস্থা করা এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিহার করা।
মন্তব্য , আমাদের লাইট সাপোর্টের জন্য হার্ট ভালো রাখার বিষয়টি অত্যন্ত
জরুরী কারণ , হার্ট ভালো না থাকলে আমরা কখনোই সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকতে পারবো না
এবং যেকোনো সময়ই হার্ট ফেইলিওর , হার্ট অ্যাটাক , হার্ট ব্লক হওয়ার মতন সমস্যা
ঘটে মৃত্যু ডেকে আনবে , তাই এই মুহূর্ত থেকেই আপনার হার্টের ব্যাপারে সচেতন হন
এবং সুস্থ জীবন যাপন করুন।
নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url