স্টুডেন্টদের জন্য সেরা ২০টি পার্ট টাইম জব আইডিয়া
অনেক সময় দেখা যায় যে স্টুডেন্টরা তাদের পারিবারিক অসচ্ছলতার কারণে , নিজেদের পড়াশোনার খরচ এবং হাত খরচ চালানোর জন্য বাবা-মার কাছ থেকে টাকা পয়সা চাইতে সংকোচ বোধ করে। এবং এর থেকে অনেকের ভেতরে পার্ট টাইম জব করার প্রবণতা দেখা যায়। কিন্তু পড়াশোনার সময় নষ্ট করে ঘরের বাইরে গিয়ে পার্ট টাইম জব করা একটু কষ্টকর হয়ে যায় এবং এটি পড়াশোনার ওপরে বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে । তাই যদি স্টুডেন্টদের অনলাইনে পার্ট টাইম জবের ব্যাপারে আইডিয়া থাকে তাহলে খুব সহজেই তারা ঘরে বসে থেকেই পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে পার্ট টাইম জব করে নিজেদের খরচ যোগাতে পারে।
অনলাইনে বিভিন্ন উপায়ে পার্ট টাইম ইনকাম করা গেলেও , আজকে বিশেষভাবে স্টুডেন্টদের কথা চিন্তা করে পার্ট টাইম জবের বেশ কিছু আইডিয়া সম্পর্কে জানাবো যেগুলো নাকি অল্প সময় ব্যয় করে স্মার্ট স্যালারি অর্জন করার ক্ষেত্রে সক্ষম হবে, কেননা পার্ট টাইম জবের যদি অধিক সময়ই ব্যয় করা হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে স্টুডেন্টদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় পড়াশোনা। তাই চলুন আজকে কিভাবে অল্প সময়ের মাধ্যমে পার্ট টাইম জব করে ভালো ইনকাম করা যায় তার কিছু আইডিয়া সম্পর্কে জানা যাক।স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জব
স্টুডেন্টদের জন্য যদি পার্ট টাইম জবের ব্যবস্থা সম্পর্কে জানা থাকলে তাহলে
এ বিষয়টি অর্থনৈতিক সাপোর্ট দেওয়ার ক্ষেত্রে স্টুডেন্টদেরকে অনেক সাপোর্ট করে।
স্টুডেন্টদের পার্ট টাইম জব করার মাধ্যমে একদিকে যেমন নিজেদের অর্থনৈতিক সাপোর্ট
মিলে অপরদিকে স্কিল ডেভেলপমেন্টেরও একটা সুব্যবস্থা হয়।
অনলাইনে স্টুডেন্টদের জন্য বিভিন্ন ধরনের পার্ট টাইম জব রয়েছে ,
তবে এই পার্ট টাইম জবগুলো করার জন্য চাই সঠিক গাইড লাইন। যারা পড়াশোনা
পাশাপাশি অনলাইনে পার্ট টাইম জব খুঁজছেন তাদেরকে এখন জনপ্রিয় বেশ কয়েকটি
পার্ট টাইম জব সম্পর্কে জানাবো। স্টুডেন্টরা পার্ট টাইম জব হিসেবে করতে পারেন
-
ভ্লগ বানিয়েঃ আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থেকে থাকে তাহলে সেই চ্যানেলে বিভিন্ন বিষয়ের ওপরে ভ্লগ ভিডিও তৈরি করে আপলোড দেওয়ার মাধ্যমেও আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। তবে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার চ্যানেলের পর্যাপ্ত পরিমাণে সাবস্ক্রাইবার থাকা জরুরী। আপনি আপনার চ্যানেলে খাবার রেসিপি , ফানি ভিডিও , বিনোদনমূলক ভিডিও , শিক্ষামূলক ভিডিও ইত্যাদি ভিডিও তৈরি করে আপলোড দেওয়ার মাধ্যমে এবং গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে অর্থ ইনকাম করতে পারবেন।
ডাটা এন্ট্রিঃ পার্ট টাইম জব হিসেবে ডাটা এন্ট্রির কাজগুলোও অত্যন্ত
জনপ্রিয় এবং চাহিদা সম্পন্ন। ডাটা এন্ট্রির কাজের ক্ষেত্রেও খুব বেশি স্কিনের
প্রয়োজন হয় না এবং নিয়মিত দু চার ঘন্টা সময় দিলেই এই ডাটা এন্ট্রির মাধ্যমে
মান্থলি ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা খুব সহজে ইনকাম করা সম্ভব এবং কোন কোন ক্ষেত্রে এর
চেয়েও বেশি ইনকাম আসার সম্ভাবনা থাকে। তাই পার্ট টাইম জবের ক্ষেত্রে স্বল্প সময়
ব্যয় করে ভালো একটি আরনিং এর ব্যবস্থা করার জন্য স্টুডেন্টরা ডাটা এন্ট্রিকে
কাজে লাগাতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের মার্কেটপ্লেস যেমন - ফাইবার
, আপওয়ারক , ফ্রিল্যান্সার ইত্যাদি এগুলোতে একাউন্ট করার মাধ্যমে আপনারা
ডাটা এন্ট্রির কাজ শুরু করতে পারেন তবে শুরুতে কাজ পেতে একটু সমস্যা হতে পারে
নতুনদের জন্য কিন্তু যদি ধৈর্য ধরে কিছুদিন এই সেক্টরে সময় দেন তাহলে কয়েক
মাসের ভেতরেই , পার্ট টাইম জব হিসেবে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।
ফটোগ্রাফিঃ আপনার হাতে যদি একটি স্মার্ট ফোন থাকে তাহলে এই ফোনটির
মাধ্যমেও আপনি নিজে নিজেই পার্টটাইম ইনকামের একটি ব্যবস্থা করে ফেলতে পারেন
ফটোগ্রাফি করার মাধ্যমে। আপনি যদি একজন ভালো ফটোগ্রাফার হয়ে থাকেন কিংবা
ফটোগ্রাফি আপনার শখ হয়ে থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে ফটোগ্রাফি করার মাধ্যমে একদিকে
আপনি যেমন আপনার শখ পূরণ করতে পারবেন , অপরদিকে এই ফটোগুলো অনলাইনে বিক্রি করার
মাধ্যমে , নিজের খরচ যোগাতে পার্ট টাইম ইনকামের ব্যবস্থা করতে পারবেন। পড়াশোনার
ফাঁকে ফাঁকে মেন্টাল রিফ্রেশমেন্ট এর জন্য এদিকে না ঘোরাঘুরি করে বা সময় নষ্ট না
করে আপনি যদি আশেপাশে থাকা প্রাকৃতিক দৃশ্য যেমন - নদী নালা ,
পাহাড়-পর্বত , গাছপালা , পশুপাখি ইত্যাদি অথবা অন্য কোন জিনিসের ভালোভাবে
ফটোগ্রাফি করেন এবং সেগুলো অনলাইনে সেল করেন তাহলে এর মাধ্যমে নিজেদের পড়াশোনার
খরচ চালানোর মতন ইনকাম চলে আসবে আপনার এই ফটো সেল করার মাধ্যমে।
কন্টেন্ট রাইটিংঃ স্টুডেন্টদের পার্ট টাইম জবের আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম
হতে পারে কনটেন্ট রাইটিং। কন্টেন্ট রাইটিং করার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেদের
জন্য পার্টটাইম জবের ব্যবস্থা করতে পারে। প্রায় সময়ই জনপ্রিয় ওয়েব সাইট গুলো
তাদের সাইটে নিয়মিত আর্টিকেল পাবলিশের জন্য , কন্টেন্ট রাইটার নিয়োগ দিয়ে
থাকে। এ ধরনের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট গুলোর সাথে যোগাযোগ করার মাধ্যমে আপনি
কন্টেন্ট রাইটার হিসেবে কাজ করতে পারেন কিংবা আপনার যদি নিজস্ব কোন ওয়েবসাইট
থাকে তাহলে সেখানেও নিয়মিত কনটেন্ট রাইটিং করে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে নিজের
জন্য পার্ট টাইম জবের ব্যবস্থা করে নিতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ দৈনিক ১০০০ টাকা ইনকাম করার উপায়
অনলাইন টিউটরঃ অনলাইন টিউটর হিসেবে পার্ট টাইম জব করা স্টুডেন্টদের জন্য
খুবই জনপ্রিয় একটি উপায়। বর্তমানে পড়াশোনা সহ যেকোনো কিছুই অনলাইন
ভিত্তিক হওয়ায় , অনলাইন টিউশনির এই বিষয়টিও খুব সহজ হয়ে উঠেছে। তাই আপনি
ইচ্ছা করলে পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইন টিউশনির ব্যবস্থা করতে পারেন। কিংবা আপনার
যদি কোন জনপ্রিয় ইউটিউব চ্যানেল থেকে থাকে তাহলে সেখানেও বিভিন্ন কোর্সের উপরে
ভিডিও আকারে লেকচার আপলোড করে পাবলিশ করার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
স্টুডেন্টদের জন্য অনলাইন টিউটর হিসেবে কাজ করার আরো একটি সুবিধা হল এতে করে
বিভিন্ন ক্লাসের গুরুত্বপূর্ণ সাবজেক্ট গুলোর উপরে টিউশনি করার মাধ্যমে চর্চা
থাকে যা পরবর্তীতে বিভিন্ন ধরনের এডমিশন বা চাকরির পরীক্ষাগুলোর প্রস্তুতি
নিতে অনেক হেল্পফুল হয়।
ফ্রিল্যান্সিংঃ আপনার যদি অনলাইনে কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করেও অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং কাজের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের কাজে রয়েছে। বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস গুলোতে একাউন্ট করার মাধ্যমে আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী ফ্রিল্যান্সিং কাজ বেছে নিয়ে সেগুলো যদি নিষ্ঠা এবং সততার সাথে পর্যাপ্ত সময় দিয়ে কাজগুলো করতে পারেন ঘরে বসেই পার্ট টাইম ভালো উপার্জন করতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জবের সেরা
একটি মাধ্যম হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য কোন
ইনভেস্টমেন্টের প্রয়োজন পড়ে না তাই এই কাজটি সবার জন্যই করা সহজ হয়ে
যায়। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটি এর কাজটি হল মূলত কোন ব্র্যান্ড বা কোন
প্রতিষ্ঠানের পন্য বা সেবা কে অন্যের সামনে উপস্থাপন করা , আর এই উপস্থাপন করার
মাধ্যমে আপনার দেয়ার লিংক এ ক্লিক করে কেউ যদি সেই পণ্য বা সেবা কেউ ক্রয়
করে তাহলে এর জন্য নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান আপনাকে কমিশনের ভিত্তিতে অর্থ প্রদান
করে।
তবে একিলিয়েট মার্কেটিং এর এই সেক্টরে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য আপনার থাকতে
হবে , প্রতিদিন মিনিমাম চার থেকে পাঁচ হাজার ভিজিটর আসা যাওয়া করে এমন একটি
ওয়েবসাইট , ইউটিউব চ্যানেল অথবা পেজ। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে
আলাদা করে কোন সময় ব্যয় করতে হয় না ,শুধু আপনার ভিজিটর , ফলোয়ার বা
সাবস্ক্রাইবারদের সামনে মার্কেটিং এর লিংকটি শো করায় যথেষ্ট আর এই লিংকে ক্লিক
করার মাধ্যমে যখনই নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে কেউ কোনো পণ্য বা সেবা ক্রয় করবে
তখনই আপনি কমিশনের ভিত্তিতে অর্থ পেয়ে যাবেন।
কপি পেস্টিং ঃ মার্কেটপ্লেসের বিভিন্ন কাজগুলোর মধ্যে বর্তমানে
কপি পেস্টিনের কাজটি অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে , তাই এই কপি পেস্টিং এর কাজটি
করে আপনি খুব সহজেই পার্ট টাইম জবের একটি ব্যবস্থা করতে পারেন। কপি পেস্টিং করতে
হয় সাধারণত বিভিন্ন তথ্য কে কপি করে নির্দিষ্ট স্থানে পেস্ট করার মাধ্যমে। এই
কাজটির জন্য বিশেষ কোনো দক্ষতার প্রয়োজন হয় না এবং পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে অল্প
কিছু সময় বের করেই খুব সহজে কপি পেস্ট কাজটি করা যায়। আর এ কারণে কপি
পেস্ট এর কাজ কি স্টুডেন্টদের জন্য আদর্শ একটি পার্ট টাইম জব হতে পারে কারণ এতে
করে অল্প সময়ের মধ্যে মোটামুটি ভালো ইনকাম করা যায় বলে পড়াশোনারও তেমন কোনো
ক্ষতি হয় না।
ফেসবুক পেজ থেকে ইনকামঃ বর্তমানে আমরা প্রায়ই সবাই ফেসবুক ইউজ করি। অনেক সময় দেখা যায় কোন কারনে বা অকারনেই ফেসবুক স্ক্রলিং করে সময় নষ্ট করি। বিশেষ করে স্টুডেন্টরা পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে মেন্টাল রিফ্রেশ এর জন্য মাঝে মাঝেই ফেসবুকে ঘুরে আসি। তবে শুধু শুধু facebook স্ক্রোলিং করে সময় নষ্ট না করে , এই ফেসবুক কে কাজে লাগাতে পারেন পার্ট টাইম জবের মাধ্যমে হিসেবে।আমরা যখন আমাদের আইডির নিজ ফিড স্ক্রল করি, তখন অনেক সময় আমরা খেয়াল করলে দেখতে পাবো যে আমাদের সামনে অনেক পেজে বা তাদের পেজের কনটেন্টের অ্যাড আসে। আর গুগল এডসেন্সের কাজটাও ঠিক এটাই।
ট্রান্সলেটরঃ স্টুডেন্টদের ভেতরে অনেকেরই দেখা চাই নিজেদের মাতৃভাষা ছাড়াও অন্যান্য ভাষার উপরে দক্ষতা রয়েছে , আর এ ধরনের স্টুডেন্টরা খুব সহজেই পার্ট টাইম জব হিসেবে ট্রান্সলেটর এর কাজ করতে পারে। আপনার যদি একাধিক ভাষার ওপরে দক্ষতা থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনি ট্রান্সলেটর হিসেবে যুক্ত হয়েও জব করতে পারেন। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানিগুলো তাদের কনটেন্ট গুলোকে ট্রান্সলেট করার জন্য ট্রান্সলেটর নিয়োগ দিয়ে থাকে , আপনি যদি একাধিক ভাষায় পারদর্শী হন তাহলে এই ধরনের ট্রান্সলেটর জব অথবা ট্রান্সলেট করার কাজগুলোর সাথে যুক্ত হয়ে অর্থ ইনকাম করতে পারেন।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্টঃ আপনি ইচ্ছা করলে সোশ্যাল মিডিয় মাধ্যমগুলোতে অযথা সময় নষ্ট না করে ফেসবুক , লিংকদিন , টুইটার , ইন্সটাগ্রাম ইত্যাদির মাধ্যমে গুলো ব্যবহার করে সোশ্যাল মিডিয়াম মার্কেটিং এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারে। এই প্লাটফর্ম গুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার পরিষেবা গুলো বিভিন্ন মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন এবং সেখান থেকে আপনার দৈনিক ভালো অংকের একটা অর্থ উপার্জন হতে পারে।
অনলাইন রিসেলিংঃ মোবাইলের মাধ্যমে রিসেলিং ব্যবসা করে আপনি খুব সহজেই পার্ট টাইম টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই ব্যবসাতে আপনাকে নিজে থেকে কোন টাকা পয়সা ইনভেস্ট করতে হবে না। অনলাইন রিসেলিং ব্যবসায়ী আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটি হল প্রোডাক্ট এর নির্মাতা বা বিক্রেতার সাথে সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যমে যুক্ত হয়ে তাদের পণ্য বা প্রোডাক্টগুলো বিভিন্নভাবে এবং বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার করতে হবে। এবং এই পণ্যগুলোর লাভের পরিমাণ এর ওপরে ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠানের মালিক আপনাকে কমিশন দিবে।
অনলাইন সার্ভেঃ অনলাইন সার্ভে করেও আপনি পার্ট টাইম ইনকাম করতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের ছোট-বড় অনেক কোম্পানি রয়েছে যারা নাকি তাদের প্রতিষ্ঠান বা প্রোডাক্টের অনলাইন সমীক্ষার জন্য লোক নিয়োগ করে থাকে , আপনি যদি অনলাইন সার্ভে করতে চান তাহলে এই ধরনের প্রতিষ্ঠানকে খুঁজে বের করে তাদের ওয়েবসাইটে সাইন আপ করার মাধ্যমে এই কাজের সাথে যুক্ত হতে পারেন এবং অনলাইন সার্ভে করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
মাইক্রো ওয়ার্কার্স সাইট থেকে ইনকামঃ মাইক্রো ওয়ার্কার্স সাইট থেকেও দক্ষতা ছাড়াও খুব সহজেই আপনি ইনকাম করতে পারেন। আর এই সাইট থেকে ইনকাম করতে হলে প্রথমে আপনাকে মাইক্রো ওয়ার্কার্স সাইট এর ওয়েবসাইট এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এরপর রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়ে গেলে বিভিন্ন ধরনের আপনার সামনে শো করবে সেগুলোর মধ্যে থেকে যে কাজটি আপনি করতে পারেন বা যে কাজটির উপরে আপনার ভালো জ্ঞান আছে সেই কাজটি বেছে নিয়ে এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন।
এফ কমার্স এর মাধ্যমে ইনকামঃ অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের মানুষ ফেসবুক ব্যবহারে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করে এবং অধিকাংশ মানুষই facebook ব্যবহার করে। এই ফেসবুকের একটি ব্যবসায়িক প্ল্যাটফর্মের নাম হল এফ কমার্স। এই এফ কমার্স এর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রোডাক্ট সেল করার মধ্যে দিয়ে খুব সহজেই অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।
নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url