ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ - ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়
ডায়াবেটিস নামক রোগীর সাথে আমরা কম-বেশি অনেকেই পরিচিত কেন না এই রোগটি বর্তমান সময়ে ব্যাপক হারে বিভিন্ন বয়সী মানুষের মধ্যে দেখা যায়। ডায়াবেটিস রোগটি খুবই পরিচিত হলেও অত্যন্ত জটিল একটি রোগ। এই রোগ সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকার কারণে অনেক সময় পড়তে হয় বিপদে। তাই আজকে আপনাদের জানাবো ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ এবং ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়।
বর্তমান সময়ে আস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ , খাদ্য উৎপাদনে অতিরিক্ত কীটনাশকের প্রয়োগ ,মানসিক চাপ অনিয়মতান্ত্রিক জীবন ব্যবস্থ সহ আরো বিভিন্ন কারণে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। আপনারা জানেন ডায়াবেটিস অত্যন্ত কমন একটি রোগ হলেও খুবই জটিল রোগ তাই এই রোগ সম্পর্কে সকলের সঠিক নাম থাকা প্রয়োজন কেননা ডায়াবেটিস সম্পর্কে অসচেতন হলে করতে পারে বিপদ। তাই আজকে আপনাদের ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ হবে এবং ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয় এই বিষয়গুলোর পাশাপাশি সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস হয় , কোন ফল খেলে ডায়াবেটিস কমে , ডায়াবেটিস কত হলে ঔষধ খেতে হয় এবং ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয় এই সকল বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানাবো। ডায়াবেটিস সম্পর্কিত এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জানার জন্য অবশ্যই পোস্টটি পড়ুন।
সূচিপত্রঃ ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ - ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়
- সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস
- ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়
- ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ
- কোন ফল খেলে ডায়াবেটিস কমে
- ডায়াবেটিস কত হলে ঔষধ খেতে হবে
- ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়
সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস
আপনারা জানেন শরীরে শর্করার মাত্রা বা সুগারের মাত্রা বেড়ে গেলে ডায়াবেটিস নামক রোগটি দেখা দেয়। কিন্তু আপনি কি জানেন সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস হয়।আমার মনেহয় খুব কম সংখ্যক মানুষই আছে যারা এ বিষয়টি জানে।তাই যারা জানেন না তাদেরকে জানাবোর উদ্দেশ্যে এখন আপনাদের বলবো সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস হয়। বয়সভেদে শরীরে সুগার লেবেল আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। তাই প্রথমে আপনাকে জানতে হবে ,রক্তে কোন বয়সে কতটুকু সুগার থাকা নরমাল তাহলে। এবার তাহলে জেনে নেয়া যাক সুস্থ শরীরে বয়সের ভিত্তিতে রক্তে সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস হয়।
- রক্তে ১১০ - ১২০ mg/dl সুগারের মাত্রা যদি ০-৫ বছরের শিশুদের হয় তাহলে তা নরমাল ।
- ১০০ - ১৮০ mg/dl সুগারের মাত্র হলো ৬ -১২ বছর বয়সীদের জন্য স্বাভাবিক।
- ১৩ - ১৭ বছরের ছেলে মেয়েদের রক্তে সুগারের স্বভাবিক মাত্রা হলো ৯০ - ১৫০ mg/dl ।
- ১৮ থেকে এর উর্ধ্বে শরীরে রক্তের সুগার মাত্রার স্বাভাবিক রেঞ্জ হলো - খালি পেটে ৯৯ mg/dl এবং ভরা পেটে ১৪০ mg/dl।
- ৪০ এবং এর উর্ধ্ব বয়স্কদের খাবার খাওয়ার পর রক্তে সুগারের স্বাভাবিক মাত্রা ১৩০ mg/dl এবং খালি পেটে রক্তে সুগারের স্বাভাবিক মাত্রা ৯০ mg/dl
বুঝতেই পারছেন রক্তে সুগারের স্বাভাবিক মাত্রা ক্রশ করলেই ডায়াবেটি হবে বা হওয়ার সম্ভবনা বেড়ে যাবে ।রক্তে সুগারের মাত্রা বিভিন্ন কারনে উঠা নামা করতে পারে , সুগার লেবেল যদি স্বভাবিক মাত্রার চেয়ে অনেক বেশি হয় তাহলে ডাক্তারি পরামর্শ নিতে হবে আর সামান্যা কম-বেশি হলে অচিরে সাবধান হতে হবে।
ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়
আনিয়মতান্ত্রিক জীবন ব্যবস্থা , খাদ্যে ভেজাল , শাক-সবজিতে কিটনাশকের প্রয়োগ ইত্যাদির কারনে , বিভিন্ন বয়সী মানুষের মধ্যে ডায়াবেটিসের প্রবনতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।আপনার কি জানা আছে , ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয় ? ডায়াবেটিস নামক রোগটি যেহেতু প্রায় প্রতিটি ঘরে ঘরে তাই আপনারো জেনে রাখা উচিত ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়।যার জানেন না তারা ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয় তা জেনে নিন। ডায়াবেটিস হলে মূলত দুই ধরনের সমস্যা হয় - সাময়িক সমস্যা যা নাকি ডায়াবেটিস কমা বাড়ার সাথে দেখা দেয় এবং অপরটি দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা ,যা রক্তে সুগারের মাত্রা বেশি থাকার করণে হয়েথাকে এর কারনে শরীরের দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি হয়ে থাকে।
এবার চলুন জেনে নেয়া যাক ডায়াবেটিসে সাময়িক ও দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা গুলো। ডায়াবেটিস হলে সাধারণ স্বল্প মেয়াদি যে সমস্যা গুলো হয় সেগুলো হলো,
- পিপাসা বেড়ে যাওয়া
- ঘন ঘন প্রসাবের চাপ আসা
- ক্ষুধা বেরে যাওয়া
- একটুতেই শরীর ক্লান্ত লাগা
- মিষ্টি খাবার খাওয়ার আগ্রহ বেড়ে যাওয়া
- ওজন কমে যাওয়া
- কাটা বা ক্ষত সারতে অনেক সময় লাগা
- হাত-পা অবস ভাব এবং হাত পায়ে শক্তি কম হওয়া
- অনেক সময় ত্বক্ব কালো দাগ দেখা দেওয়া
এ সকল সাধারন সমস্যা ছাড়াও ডায়াবেটেসে কারণে শরীর দীর্ঘ মেয়াদি এবং অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে থাকে। ডায়াবেটিসের কারনে দীর্ঘমেয়াদি যে সমস্যা গুলো হয়ে থাকে সেগুল হল,
- নিউরোলজিক্যাল প্রব্লেম
- চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া , এমনকি অন্ধও হয়ে যেতে পারে
- হার্টের সমস্যা
- কিডনির সমস্যা
- স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়া
- যৌন সমস্যা বেড়ে যাওয়া
- দাঁত ও দাঁতের মাড়ির সমস্যা হওয়া
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া
ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ
যারা ডায়াবেটিসের রুগী আছেন তাদের প্রত্যকেরই জেনে রাখা উচিত ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ। ডায়াবেটিস রোগটির মানেই হলো রক্তে শর্করা বা সুগারের মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়ে যাওয়া , ডায়াবেটিস রোগীদেরকে সবসময় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করতে হবে কারণ ডায়াবেটিসে মাত্রা যদি অতিরিক্ত হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে রবি মারাত্মক বিপদ হতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের সচেতনতার কথা চিন্তা করে আজ আপনাদের জানাবো ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ হতে পারে। যারা ডায়াবেটিস কত হলে বিপদে এ বিষয়ে জানেন না তারা অবশ্যই বিষয়টি ভালোভাবে জেনে নিন , কেননা এই বিষয়ে অসচেতন থাকার কারণে অনেক সময় মারাত্মক বিপদ ঘটতে দেখা যায়।
আরো পড়ুনঃ এপেন্ডিসাইটিস ফেটে গেলে কি ক্ষতি হয়
রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেশি হওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত বিপদজনক
।যারা দীর্ঘদিন ধরে ডাইবেটিসে আক্রান্ত এবং প্রত্যেক ডায়াবেটিস রোগীর জেনে
রাখা উচিত যে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা ৩০০ mg/dl এর বেশি হলে তা রোগীদের
জন্য মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে এবং ডেকে নিয়ে আসতে পারে মহাবিপদ এই
কথাটি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন। এছাড়াও
HBAC এর পরীক্ষার মাধ্যমে ৬.৫ বা তার বেশি হয় তাহলে এবং রক্তে শর্করার পরিমাণ
যদি ১৬.৭ মিলিমোল বা বেশি হয় তাহলে এই মাত্রা ডায়াবেটিস রোগীদের
জন্য বিপদ সংকেত।
ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ এই প্রশ্নের উত্তরটি চলুন আরেকটু সহজ ভাবে আপনাদের বোঝনো যাক , আপনারা হয়তো জানেন সঠিকভাবে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করার জন্য দুইটি ধাপে ডায়াবেটিস টেস্টে সম্পন্ন করা হয়। ডায়াবেটিস টেস্টের সময় প্রথম ধাপে দীর্ঘক্ষণ প্রায় ৮ ঘন্টা খাবার না খেয়ে থাকা অবস্থায় পরীক্ষা করা হয় এবং দ্বিতীয় ধাপে খাবার খাওয়ার দুই ঘন্টা পরে রক্ত পরীক্ষা করে সঠিকভাবে শরীরে ডায়াবেটিসের মাত্রা নির্ধারণ করা হয়। ডায়াবেটিস টেস্টের সময় ভরা পেটে বা খাওয়ার পরে রক্তের সুগারের মাত্রা যদি ৫.৭ বা তার আশেপাশে থাকে তাহলে এটি স্বাভাবিক আর যদি ডায়াবেটিসের মাত্রা ৬.৫ হয় বা এই মাত্রা ছাড়িয়ে যায় তাহলে সে ক্ষেত্রে তার রোগীর জন্য অত্যন্ত বিপদ।ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ তার নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন।
কোন ফল খেলে ডায়াবেটিস কমে
ডায়াবেটিস হলে যেকোন খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে মানতে হয় কঠোর নিষেধাজ্ঞা।কেননা ডায়াবেটিসের রোগীদের যে নির্দিষ্ট খাদ্য তালিকা আছে তা না মানলে ,ডায়াবেটিস বেড়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে এবং ডায়াবেটিস বেড়ে গেলে পড়তে হয় বিড়ম্বনায়।তাই ডায়াবেটিস রোগীদের ফল জাতীয় খাবার খাওয়ার সময়ও থাকতে হয় সতর্ক ,কিন্তু আপনি জানেন কি এমন কিছু ফল আছে যা খেলে কমতে পারে ডায়াবেটিস।ডায়াবেটিস রোগীদের জেনে রাখা ভালো ,কোন ফল খেলে ডায়াবেটিস কমে সেই ফল গুলোর নাম। আখুন আপনাদের জানাবো কোন ফল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকার এবং কোন ফল খেলে ডায়াবেটিস কমে।যে ফলগুলো খেলে ডায়াবেটিস কমে সেগুলো হলো,
- আঙুর
- পেয়ারা
- বেদানা
- আপেল
- ব্লুবেরী ,স্ট্রবেরী বা বেরী জাতীয় ফল
- তরমুজ
- চেরী
- কমলা
- পেঁপে
- কিউই
- এভোকাডো
- আনারস
- আমড়া
- কামরাঙ্গা
- জামরুল
- বরই
- আমড়া
- আমলকি
এই ফল গুলোর মধ্যে প্রচুর ভিটামিন সি ,অ্যান্টঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায় এবং এই ফল গুলো রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়াকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তাই এই ফল গুলো খেলে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভবনা কম থাকে এবং ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে।তাই ডাক্তারি পরামর্শ মত, এই ফল গুলো আপনার খাবার তালিকায় যুক্ত করতে। পারেন।
ডায়াবেটিস কত হলে ঔষধ খেতে হবে
অনেকে মনে করেন ডায়াবেটিস ধরা পড়লেই হয়ত ঔষধ সেবন শুরু করতে হয় ,কিন্তু ব্যপারটি মোটেও এমন নয়।তাহলে এবার চলুন জেনে নেয়া যাক ডায়াবেটিস কত হলে ঔষধ খেতে হবে ,কারণ এ বিষয়টই অনেকেরই হয়ত জানা নেই।যাদের রক্ত শর্করার মাত্রা ৫.৮ মিলিমোল বা এর সামান্য বেশি তাদের ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি খুবি বেশি এবং এই শ্রেণীর লোকেদের এখনি সতর্ক হওয়া উচিত।আর রক্তের সুগার লেবেল যদি ৭.৫ মিলিমোল বা তার বেশি হয় তাহলে ডায়াবেটিস।
আরো পড়ুণ ঃ আপেলের উপকারিতা
ডায়াবেটিসের প্রাথমিক পর্যায়ে কিছু নিয়ম কানুন যেমন মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খাওয়া , হাঁটাচলা করা ইত্যাদির মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তবে যদি ডায়াবেটিসের মাত্রা ৯ অথবা ১০ মিলিমোল হয় তাহলে সেক্ষেত্রে দ্রুত ডাক্তারি পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত এবং ডাক্তারি পরামর্শ মোতাবেক ডায়াবেটিসের ঔষধ সেবন শুরু করা উচিত। এবার নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন ডায়াবেটিস কত হলে ঔষধ খেতে হবে। তবে ডায়াবেটিসের ঔষধ গ্রহণের পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারি পরামর্শ মোতাবেক ঔষধ গ্রহণ করবেন।
ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়
আপনারা নিশ্চয়ই জানেন ডায়াবেটিস হলে শরীরে ইনসুলিন উৎপাদনের ক্ষমতা কমে যায়, ইনসুলিন হলো এক ধরনের হরমোন যা রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। অনেক ডায়াবেটিস রোগীদের শোনা যায় তারা ইনসুলিন গ্রহণ করে।আপনার কি জানা আছে ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়। হয়তো অনেকেই জানেন না ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয় , তাই এখন আপনাদের সাথে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব।
ইতিমধ্যে আপনারা জেনেছেন যে আর ডায়াবেটিসের মাত্রা যদি ৯ অথবা ১০ মিলিমোল হয়
তাহলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের কিছু নিয়ম-কানুন এবং ডাক্তারি পরামর্শ
অনুযায়ী ঔষধ সেবনের মাধ্যমে রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
কিন্তু রক্তে শর্করা বা সুগারের মাত্রা যদি ১০ মিলিমোল বা এর চেয়ে বেশি
হয়ে যায় তাহলে সে ক্ষেত্রে ডায়াবেটিসের ওষুধ সেবনেও খুব একটা ফল পাওয়া যায়
না তখন গ্রহণ করতে হয় ইনসুলিন। সুতরাং বুঝতেই পারছেন ডায়াবেটিস যদি
১০মিলিমোল বা এর বেশি হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে ইনসুলিন নিতে হবে ।
আরো পড়ুণ ঃ কোমর ব্যথার কারণ।
মন্তব্য , উপরিক্ত পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে এতক্ষণে নিশ্চয়ই এই ডায়াবেটিস
হলে কি কি সমস্যা হয় এবং ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ এই সম্পর্কে ক্লিয়ার বা স্বচ্ছ
ধারণা পেয়ে গেছেন। আপনি যদি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার
খাদ্য তালিকা প্রস্তুত এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের নিয়ম কানুন গুলো সঠিকভাবে
মেনে চলুন কেননা অসতর্কতার কারণে ডায়াবেটিস ডেকে আনতে পারে শারীরের দীর্ঘমেয়াদি
অনেক জটিলতা।
নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url