গেস্ট ব্লগিং কি - গেস্ট ব্লগিংয়ের সুবিধা ও অসুবিধা - অ্যাডভান্স আর্টিকেল ফরমেটিং টেকনিক - গুগোল কন্টেন্ট পলিসি

এ পোস্টটি করলে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে অ্যাডভান্স আর্টিকেল ফরমেটিং টেকনিকস দিয়ে শুধু বাংলা আর্টিকেল লিখে মাসের প্রায় লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করা যায়। আজকের এই পোস্টে আরো  থাকছে গুগল কন্টেন্ট পলিসিগুলো  নিয়ে আলোচনা।গুগলের কনটেন্ট পলিসি গুলো যদি আমাদের জানা না থাকে তাহলে, ভবিষ্যতে আমাদের ওয়েবসাইটের অনেক ক্ষতি হতে পারে।

এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা আরও জানতে পারবেন গেস্ট ব্লগিংয়ের সুবিধা ও অসুবিধা  সম্পর্কে এবং আর্টিকেল লিখে আমরা আরো কি কি উপায়ে লিখে ইনকাম করা যায় সে বিষয়গুলো। আপনি যদি বাংলা আর্টিকেল লিখে বা গেস্ট লগইন করে টাকা পয়সা ইনকাম করতে চাই তাহলে, মনোযোগ সহকারে আজকের এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন ।

পোষ্টের বিষয়বস্তু সমূহঃগেস্ট ব্লগিংয়ের সুবিধা ও অসুবিধা - অ্যাডভান্স আর্টিকেল ফরমেটিং টেকনিক - গুগল কনটেন্ট পলিসি

গেস্ট ব্লগিং

ব্লগিং মানে আমরা সবাই জানি যেকোনো বিষয়ে এর উপরে লেখালেখি করা। কোন প্রোডাক্ট, কোন মানুষ, কোন দর্শনীয় স্থান, ইতিহাস ইত্যাদি যেকোন কিছুই  ব্লগিং এর বিষয়বস্তু হতে পার  যেকোন কিছু। এবার তাহলে আসুন জানা যাক, গেস্ট ব্লগিং জিনিসটা কি। গেস্ট মানে অতিথি ,এটা আমরা সবাই জানি। তাহলে, গেস্ট ব্লগিং কথাটার অর্থ বিশ্লেষণ করলে দাঁড়ায়, অন্য কারো ওয়েবসাইটে অতিথি হয়ে লেখালেখি করা। আরো সহজ ভাবে বলতে গেলে বলতে হয়, কারো ওয়েবসাইটে গিয়ে অতিথি হিসেবে লেখালেখি করে তার বিনিময়ে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ উপার্জন করাকে বলে গেস্ট ব্লগিং বলে। তবে মনে রাখতে হবে গেস্ট ব্লগিংয়ের সুবিধা ও আসুবিধা আছে।

গেস্ট ব্লগিং এর সুবিধা

আপনি যদি জানতে চান যে, গেস্ট ব্লগিং এর সুবিধা কি? তাহলে এর উত্তর হিসেবে বলতে হয়, গেস্ট ব্লগিং হলো কোন একটি চাকরির মত। গেস্ট ব্লগিংকে চাকরির সাথে তুলনা দেওয়া যেতে পারে। গেস্ট ব্লগিং করলে আপনি ব্লগ লেখার বিনিময়ে চাকরির মতন একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বা বেতন পাবেন। আপনি যে ওয়েবসাইটে গেস্ট করবেন আপনার কাজ হবে সেই ওয়েবসাইটের মালিক কে পোস্ট লিখে দেওয়া এবং এর বিনিময়ে ওয়েব এর মালিকের কাছে থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ নেওয়া। 

আরো পড়ুনঃ আর্টিকেল স্পিনিং ও স্ক্রাপিং কি।

গেস্ট ব্লগিংয়ের  সুবিধা হল, আপনি যে পোস্টটি লিখলেন সেটি দিয়ে ওয়েবসাইটের মালিকের ইনকাম কম হলো , না বেশি হলো , নাকি কোন ইনকামিং হলো না এ ব্যাপারটি আপনার উপরে কোন প্রভাব ফেলবে না। ওয়েবসাইটের মালিকের ইনকাম হোক আর না হোক ব্লক লিখার কারণে আপনি ওয়েবের মালিকের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পেয়ে যাবেন। এভাবে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে গেস্ট ব্লগিং করে, কোন রিস্ক ছাড়াই অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

গেস্ট ব্লগিংয়ের অসুবিধা

গেস্ট ব্লগিংয়ের সুবিধা কি, সেটা আপনাদের সাথে এই পোষ্টের উপরের অংশে আলোচনা করেছি। এবার আপনাদেরকে ব্লগিংয়ের অসুবিধা সম্পর্কে জানাবো। রেস্ট ব্লগিংয়ের সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো এটাই যে, অনেক সময় দেখা যায় একটি পোস্ট থেকেই হাজার হাজার ডলার ইনকাম হয় । তাহলে ভাবুন, কোন একটি এমন কোয়ালিটির আর্টিকেল যদি আপনি ওর সাইটের জন্য লিখে দেন  তাহলে, সেই আর্টিকেলটির বিনিময়ে আপনি শুধুমাত্র One time নির্দিষ্ট পরিমাণ কিছু টাকা পাবেন ।

অপরদিকে এই আর্টিকেলটি দিয়ে ওই ওয়েবসাইটের মালিক life time  হিউজ পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতেই থাকবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন, গেস্ট ব্লগিং করে আপনি এমন একটি পোস্ট লিখলেন যেটার জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ একটি অর্থ উপার্জন করলেন, পক্ষান্তরে যার কাছে আপনি গেস্ট ব্লগিং করলেন তিনি আপনার পোস্ট দিয়ে লাইফ টাইম ইউজ পরিমান অর্থ উপার্জন করতে থাকবে । এটাই হল বেস্ট ব্লগিং এর সবচাইতে বড় অসুবিধা। তাহলে বুঝতেই পারছেন গেস্ট ব্লগিংয়ের সুবিধা ও অসুবিধা দুটাই  আছে।

গেস্ট ব্লগিং নাকি নিজের সাইটে ব্লগিং করা উচিত

আমি আগেই আপনাদের সাথে গেস্ট ব্লগিংয়ের সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে আলোচনা করেছি। আর আমার মনে হয় গেস্ট ব্লগিংয়ের সুবিধা ও অসুবিধা গুলো পর্যবেক্ষণ করে আপনি খুব ভালোভাবে বুঝতে পারছেন আপনার কোনটি করা উচিত , আপনার নিজের ওয়েবসাইটে কাজ করা নাকি অন্যের ওয়েবসাইটে গেস্ট ব্লগিং করা।

তারপরেও আপনারা যদি জানতে চান তাহলে আমি বলব , আপনি যদি ওয়েবসাইটের নতুন লগইন শুরু করেন বা সবেমাত্র লিখালিখি শুরু করেছেন এমন হয় , আপনি কিছুদিন অন্যের ওয়েবসাইটে গিয়ে জিজ্ঞেস ব্লগিং করতে পারেন। এতে আপনার যেটা সুবিধা হবে সেটি হল , গেস্ট ব্লকিং করার বিনিময়ে ওয়েবসাইটের মালিকের কাছ থেকে আপনি কিছু অর্থ উপার্জন করতে পারবেন , এতে আপনার হাত খরচ বা পকেট মানি হয়ে যাবে। এভাবে, অন্যের ওয়েবসাইটে কাজ করার পাশাপাশি আপনি যখন নিজের ওয়েবসাইটেও কিছুটা সময় বের করবেন , তখন দেখবেন একসময় আপনার ওয়েবসাইটটি একটি ভালো পজিশনে চলে আসবে।

আর যখন আপনার মনে হবে যে আপনার ওয়েবসাইটে প্রতিদিন ভালো পরিমান ইউজার আসা যাওয়া করছে, তখন আপনি অন্যের ওয়েবসাইটে কাজ করা বন্ধ করে দিয়ে ফুল টাইম নিজের ওয়েবসাইটে কাজ শুরু করা উচিত। এতে করে আপনার লাভ হলো, একেবারে বসে না থেকে অন্যের ওয়েবসাইটে বেস্ট ব্লগিং করার বিনিময়ে আপনার অর্থ উপার্জন হল এবং পাশাপাশি আপনার নিজের ওয়েবসাইট টাও একটা ভালো পজিশনে চলে আসবে।

আরো সহজ ভাবে এবং অল্প কথায় বলা যায়, আপনার হাতে যদি বেশি সময় থেকে থাকে তাহলে আপনি অন্যের ওয়েবসাইটে গিফট লগইন করতে পারেন। আর যদি আপনার হাতে সময় না থাকে তাহলে কোন ভাবেই আপনার গেস্ট লগইন করা উচিত না। তাহলে আপনার উচিত হবে আপনার নিচে রয়েছে সাইটেই লেখালেখি করা।

গেস্ট ব্লগিং করে কিভাবে ইনকাম করবেন

গেস্ট ব্লগিং করে আপনি বেশ কয়েক রকম ভাবে ইনকাম করতে পারেন। আপনি চাইলে ব্লগিং করে  টাকা ইনকাম করতে পারি। কিভাবে গেস্ট ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করা যায় আসুন তবে এ বিষয়টি নিয়ে আমরা এবার আলোচনা করি । মোটামুটি চারটি উপায়ে মাধ্যমে আপনি কে ব্লগিং করিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। গেস্ট ব্লগিংয়ের এই উপায় গুলো হল,

  • ফেরি করে বিক্রি করাঃ মনে করেন আপনি একজনকে গেস্ট । গেস্ট হয়ে আপনি বিভিন্ন মানুষ বা বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মালিকের সাথে যোগাযোগ করে বলতে পারেন এবং বলতে পারেন যে আপনি গেস্ট ব্লগিং করেন। আপনি বিভিন্ন জনপ্রিয় ব্লগিং ওয়েবসাইটগুলো ভিজিট করবেন  এবং তাদের সাথে যোগাযোগ করে জেনে নেবেন যে তারা গেস্ট ব্লগিং সাপোর্ট করে কিনা। বেশিরভাগ জনপ্রিয় ওয়েবসাইটটি গেস্ট ব্লগিং সাপোর্ট করে। এবং এরপর আপনি তাদের বলবেন  যে , আপনি গেস্ট ব্লগিং করেন, তাদের যদি গেস্ট ব্লগিং করানোর প্রয়োজন থাকে তাহলে যেন আপনার সাথে যোগাযোগ করে। এভাবে আপনি ফেরি করে  ইনকাম করতে পারেন।
  • অন্য কারো কাছে না গিয়েও আপনি মার্কেটিং করতে পারেন, আপনি অন্যের দ্বারে দ্বারে গিয়ে গেস্ট ব্লগিংয়ের অফার না দিয়ে সরাসরি আপনার পোস্টগুলো বিক্রি করতে পারেন। আপনার যদি একটি ফেসবুক পেজ থাকে। সেই ফেসবুক পেজে আপনি সুন্দর করে একটি ব্যানার তৈরি করে সেখানে লিখে দিতে পারেন, আপনি গেস্ট ব্লগিং এর সার্ভিস দিয়ে থাকেন এবং এর মধ্যে উল্লেখ করতে পারেন কত শব্দের আর্টিকেলের জন্য আপনি কি পরিমান অর্থ নেন। আপনার কাছে যদি পোস্ট লেখার মতন বেশি মানুষ থাকে তাহলে আপনি ফেসবুক মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারেন। ফেসবুকের মাধ্যমে প্রচুর আর্টিকেল লিখার অফার পাওয়া যায়, এখান থেকে আর্টিকেল লিখে আপনি বেশ ভালো পরিমাণ একটি আয় করতে পারেন।
  • মার্কেটপ্লেসে পোস্ট বিক্রি করাঃ আপনি যদি ভালো লিখালিখি করেন, তাহলে আপনি আপনার লেখা গুলো বিক্রি করতে পারেন বিভিন্ন ওয়েবসাইট। আর পোস্ট বিক্রি করার একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইটের নাম হল ,Fiverr. আপনি ফাইবারে এসে Bangla content লিখে সার্চ দিতে পারেন বা আপনার যদি বাংলা ছাড়া আর অন্য কোন ভাষার উপরে দক্ষতা থাকে তাহলে সেই ভাষার নাম দিয়েও আপনি সার্চ দিতে পারেন। 
  • যদি আপনি বাংলা ছাড়া আর কোন ভাষা না পারেন তাহলে, এখানে এসে আপনি Bangla content, Bangla SEO content , Bangla blog লিখে সার্চ দিতে পারেন। তাহলে দেখতে পাবেন যে এখানে অনেক ব্যক্তিরা বাংলা পোস্ট নিয়ে কাজ করে। আপনিও ফাইবারে এসে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে এই ওয়েবসাইটে আপনার পোস্টগুলো বিক্রি করতে পারেন ।

  • পার্ট টাইম জব করাঃ আপনি যদি আর্টিকেল লিখে পার্ট টাইম জব করতে চান, তাহলে আপনি গুগলে গিয়ে সার্চ দিবেন , বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় পেমেন্ট বিকাশ। এই কথাটি বলে সার্চ দিলে আপনি দেখতে পাবেন অনেকগুলো ওয়েবসাইট এর তালিকা আপনার সামনে চলে আসছে। এই ওয়েবসাইটগুলোতে বলে দেওয়া রয়েছে আপনি কিভাবে পার্ট টাইম জব করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং সেই টাকাটি বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন । আমাদের দেশের বেশিরভাগ ওয়েবসাইটটি পার্ট টাইম জবের অফার করে।

  • ফুল টাইম জব করাঃ আর আপনি যদি মনে করেন যে আপনি লেখালেখি করে ফুলটাইম জব করবেন। তাহলে এর জন্য আমি আপনাকে একটি ভালো ওয়েবসাইটের নাম বলে দিতে পারি, যে ওয়েবসাইটটিতে ফুল টাইম জব করে আপনি বেশ ভালো পরিমাণ একটি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আমাদের দেশের, ফুল টাইম আর্টিকেল লিখে জব করার একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইটের নাম হলো Ordinary it. এই ওয়েবসাইটে ফুল টাইম কাজ করে আপনি মাসে ১৫০০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। দেশের আর দ্বিতীয় কোন ব্লগিং ওয়েবসাইট ফুল টাইম আর্টিকেল লিখার জন্য এই রকম একটি হ্যান্ডসাম স্যালারি দেয় বলে আমার জানা নেই ।

Google কনটেন্ট পলিসি

আমরা আর্টিকেল কিভাবে লিখতে হয় ,আর্টিকেল লিখার নিয়ম কানুন , পোস্ট এর ভেতরে লিঙ্কিং করা সহ পোস্ট লিখার যাবতীয় নিয়ম কানুন জেনেছি। এবার আমাদেরকে জানতে হবে ব্লগিং ওয়েবসাইটে আর্টিক্যাল লিখার জন্য গুগলের নিয়ম-কানুন গুলো সম্পর্কে । আসুন তবে আলোচনা করা যাক গুগলের কন্টেন্ট পলিসি নিয়ে ।সকলের কাছে একযোগ যোগ্য এবং ব্লগিং সাইটকে সুশৃংখল একটি মন্ত্র হিসেবে টিকিয়ে রাখার জন্য গুগল বেশ কিছু কনটেন্ট পলিসি বা বলতে পারেন বেশ কিছু নীতিমালা প্রদান করেছে। গুগলের এই কনটেন্ট পলিসি গুলো সংক্ষিপ্ত আকারে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হলো,

  • প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্টঃ google ব্লক পোষ্টের মধ্যে নগ্নতা বা যৌন একটিভিটি রয়েছে এমন ছবিও ভিডিও পোস্ট করার অনুমতি দেয়। তবে শর্ত হলো আপনার সাইটে যদি প্রাপ্তবয়স্কদের কন্টেন্ট থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে ব্লকারের সেটিং থেকে আপনার ব্লগ ' প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য' বলে মারকিং করতে হবে। প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট সংক্রান্ত কিছু নীতিমালা রয়েছে। সেগুল হল,

      1. প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দিয়ে অর্থ উপার্জন করা যাবে না বা পর্নোগ্রাফি সাইটের লিংক বা বিজ্ঞাপন আছে এমন কোন ব্লক তৈরি করা যাবে না।
      2. ধর্ষণ ,অত্যাচা ,র্পা‌শবিকতা , অথবা মৃতদের সাথে সঙ্গমসহ কোন ধরনের অবৈধ যৌন কন্টেন্ট রয়েছে বা কোন ধরনের অবৈধ যৌন কাজের উৎসাহ দেয় এমন কোন পোস্ট দেওয়া যাবে না।
      3. কোন ব্যক্তির অনুমতি ছাড়া সেই একদিন নগ্নতা ,যৌনতা বা অন্তরঙ্গ ছবি বা ভিডিও পোস্ট করা যাবে না।
  • বাচ্চাদের যৌন নির্যাতন বা শোষণঃ বাচ্চাদের জন্য নির্যাতন সম্পর্কিত কনটেন্ট তৈরি বা আপলোড করতে পারবেন না। কারো ব্লগার এ বাচ্চাদের উপরে নির্যাতন সম্পর্কিত কোনো কন্টেন্ট দেখলে , সেই ব্লগ ওয়েবসাইটের মালিকের সম্পর্কে আপনি গুগলের কাছে অভিযোগ জানাতে পারেন। বাচ্চাদের জন্য নির্যাতন বা শোষণের ছাড়াও এর মধ্যে আরও বেশ কিছু বিষয় পড়ে ।যেমন,
      1. বাচ্চাদের গ্রুম করা
      2. বাচ্চাদের যৌনতামূলক কোন কাজের উৎসাহ দেওয়া
      3. অপ্রাপ্তবয়স্কদের কে জনতা মূলক প্রচার
      4. যৌন কাজের উদ্দেশ্যে বাচ্চা পাচার
  • বিপদজনক ও বেআইনি এক্টিভিটিঃবেআইনি কার্যকলাপের সাথে যুক্ত হতে পারে এমন কোন পণ্য পরিষেবা বা তথ্যের প্রচার গুগলের এই ব্লগার ওয়েবসাইটে ব্যবহার করা যাবে না। এই নিয়ম নীতির নাম এনে কেউ যদি বেআইনি কোন পরিষেবা বা তথ্য এই ব্লগার ওয়েবসাইটে পোস্ট করে তাহলে তার বিরুদ্ধে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য গুগল ,সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানাবে।
  • উত্ত্যক্ত করা হয়রানি করা ও হুমকি দেওয়াঃগুগলের এই ব্লগার সাইটে কাউকে হয়রানি মূলক , হুমকি মূলক কোন কিছু পোস্ট করা যাবে না। কাউকে উত্তপ্ত করা যাবে না। এই ধরনের কোন পোস্ট বা আর্টিকেল লিখার জন্য গুগল ব্লগার ওয়েবসাইটকে কোন পারমিশন দেয় না।
  • ঘৃণাত্মক বক্তব্যঃএখান থেকে কোন ঋণাত্মক বক্তব্যের সাথে জড়িত হওয়া যাবে না ঋণাত্মক বক্তব্য বলতে এমন কনটেন্টকে বোঝায় কোন ব্যক্তি ,গোষ্ঠী , কারু বর্ণ বা বর্ণগত উৎস , ধর্ম , বয়স , নাগরিকত্ব, যৌন , লিঙ্গ পরিচয় বা অন্য কোন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য যেগুলো পরিকল্পিতভাবে বৈষম্যমূলক বা ঘৃণা বলে প্রচার করা হয়। এছাড়াও , হিংসাত্মক ঘটনা প্রচার করা এবং সেটি সমর্থন করাও ঋণাত্মক বক্তব্যের আওতায় পড়ে। ব্লগার ওয়েবসাইটে এসে এই ধরনের কোন পোস্ট করা যাবে না।
  • কোন ব্যক্তি সম্পর্কে ভুল ধারণা দেওয়া ও মিথ্যা বর্ণনা করাঃকোন ব্যক্তি বা সংস্থার ছদ্মনাম ধরে নিজেকে ভুল ভাবে উপস্থাপন করা যাবে না। এর মানে হচ্ছে আপনি যে প্রতিষ্ঠানে প্রতিনিধিত্ব বা কাজ করেন না তার ছদ্মনাম ধরে বা সাইটের পরিচয় , যোগ্যতা , মালিকানা , প্রোডাক্ট , ব্যবসা ইত্যাদি সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর তথ্য শেয়ার করা।
  • ম্যালওয়ার ও এধরনের ক্ষতিকর কন্টেন্টঃ বিভিন্ন নেটওয়ার্ক ,সার্ভার্ব্য‌ ,বহারকারীর ডিভাইস অথবা অন্যান্য পরিকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ব্যাহত হতে পারে এমন কোন কনটেন্ট ট্রান্সমিট করা যাবে না। এর আয়তভুক্ত রয়েছে ম্যালওয়ার , ভাইরাস , ধ্বংসাত্মক কোড, এবং অন্যান্য ক্ষতিকর ওবাঙ্কিত সফটওয়্যার বা এই ধরনের কনটেন্ট সরাসরি হোস্ট অথবা ট্রান্সমিট করার মতন কাজ। এছাড়াও এরমধ্যে আরও রয়েছে ভাইরাস ট্রান্সমিট করা , অপ্রয়োজনীয় প্রভাব দেখানো , ব্যবহারকারীর সম্মতি না নিয়েই বিভিন্ন সফটওয়্যার ইন্সটল করা বা করার চেষ্টা করা
  • বিভ্রান্তি ছড়ানো বিষয়ক কনটেন্টঃ এমন কোন কনটেন্ট লিখবেন না , যা ব্যবহারকারীকে প্রতারিত , বিভ্রান্ত ও হতবুদ্ধি করে নিতে পারে । ভুল পথে চালিত করে এমন কোন কনটেন্ট , ডকুমেন্টারি , বৈজ্ঞানিক বা শৈল্পিক ইত্যাদি বিভ্রান্তি কর বিষয় নিয়ে পোস্ট বারটিক্যাল লিখা যাবে না।এর মধ্যে রয়েছে,
      1. নাগরিক এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সম্পর্কিত বিভ্রান্তিকর কন্টেন্ট
      2. ষড়যন্ত্র করে বলা ক্ষতিকর বিভ্রান্তিমূলক কন্টেন্ট
      3. ভুল পথে চালিত করে এমন ক্ষতিকর স্বাস্থ্য পরিচর্যা বিষয়ক কন্টেন্ট
      4. মিথ্যা তথ্য দেখানো মিডিয়া
  • সম্মতিবিহীন অনুপযুক্ত ছবিঃ কোন ব্যক্তির অনুমতি ছাড়া তার নগ্ন , যৌনতা বা অস্পষ্ট অন্তরঙ্গ ছবি ভিডিও আপলোড করা যাবে না। যদি কেউ আপনার সম্মতি না নিয়ে এই ধরনের কোনো পোস্টিক্যাল লিখে তাহলে এ বিষয়ে আপনি google এর কাছে অভিজ্ঞতা জানাতে পারেন।
  • ব্যক্তিগত ও গোপন তথ্যঃ অনুমতি ছাড়া কোন ব্যক্তির ব্যক্তিগত বা গোপনীয় তথ্য শেয়ার করা যাবে না। এরমধ্যে রয়েছে সোশ্যাল সিকিউরিটি নম্বর , ব্যাংক একাউন্ট নম্বর , ক্রেডিট কার্ড নম্বর , ছবি এবং ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সেনসেটিভ তথ্যসমূহ।
  • ফিশিংঃ ফিশিং এর জন্য গুগলের এই সাইটটি ব্যবহার করা যাবে না। এর মধ্যে রয়েছে পাসওয়ার্ড, আর্থিক বিবরণ এবং সোশ্যাল সিকিউরিটি নম্বরের মতন সেনসেটিভ ডেটল সংগ্রহ।
  • নিয়মিত পণ্য ও পরিষেবাঃ এখান থেকে আপনি নিয়ন্ত্রিত প্রোডাক্ট ও পরিষেবা বিক্রি করবেন না, সেগুলোর বিজ্ঞাপন দেবেন না অথবা বিক্রির ব্যবস্থা করবেন না। নিয়ন্ত্রিত প্রোডাক্ট ও পরিষেবার মধ্যে রয়েছে অ্যালকোহল , জুয়া, অবৈধ ওষুধ , অ-অনুমোদিত supplement , তামাক , আতশবাজি, চিকিৎসা সংক্রান্ত যন্ত্রপাতি ইত্যাদি।
  • স্প্যামঃ এই সাইটের মাধ্যমে আপনি স্প্যাম করবেন না। এর মধ্যে থাকতে পারে অবাঞ্ছিত প্রচারণামূলক বা ব্যবসায়ী কনটেন্ট , অটোমেটেড প্রোগ্রামের তৈরি হওয়া বাঞ্ছিত কনটেন্ট , অত্যাবশ্যকীয় নয় এমন কনটেন্ট।
  • হিংসাত্মক আন্দোলনঃ হিংসাত্মক উপায় অবলম্বন করছে , এমন কোন বেসরকারি সংগঠন কে গুগল এই সাইট ব্যবহার করার অনুমতি দেয় না। আপনি এমন কোন কনটেন্ট শেয়ার করবেন না যেগুলি সাহায্যে অন্যের ক্ষতি হতে পারে। যে ধরনের কনটেন্ট গুলো পড়লে হিংসাত্মক মনোভাব,সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড , আক্রমাত্মক কোন ঘটনা ঘটতে পারে এই ধরনের পোস্ট আপনি লিখবেন না।
  • অপ্রাপ্তবয়স্কদের সম্মতিবিহীন ছবিঃ সন্তানের বাবা মা , অভিভাবক বা আইনি প্রতিনিধির সুস্পষ্ট সম্মত ছাড়া অপ্রাপ্তবয়স্কদের কোন ছবি স্টোর বা শেয়ার করা যাবে।
  • হিংসা ও রক্তপাত মূলক পোস্টঃ কোন মানুষ বা জীবজন্তুর ভয়ংকর বা রক্তাক্ত দৃশ্যের বাস্তবিক ছবি , ভীতিকর , সংবেদনশীল , অযৌক্তিক কোন কিছু তোর বা বন্টন করা যাবে না। এর আওতায় রয়েছে আল্ট্রা গ্রাফিক এর কাজ যেমন ছিন্নভিন্ন মৃতদেহের খুব কাছ থেকে তোলা ফুটেজ বা যেসব ছবিতে যথেষ্ট পরিমাণ রক্তাক্ত দৃশ্য দেখানো রয়েছে এ ধরনের কোন ছবি পোস্ট করা যাবে না।
  • কপিরাইটঃ অন্যের ওয়েবসাইটের কোন কিছু আপনি কপি করতে পারবেন না ।কপিরাইট লংঘনের অভিযোগ পেলে সেটি নিষ্পত্তি করা এখানকার নীতি।

ব্লগারের কনটেন্ট সম্পর্কিত নীতি এন ফোর্স করা

ব্লগারের কমিউনিটি নির্দেশনার লঙ্ঘন হয়েছে বলে সন্দেহ হলে অভিযোগ জানানোর লিংক ব্যবহার করে ,গুগলের কাছে আপনি অভিযোগ জানাতে পারেন। তবে কোন অভিযোগ জানানো হলে সেটি অটোমেটিক ছড়িয়ে দেওয়া হয় না। অভিযোগটি আদৌ সত্যি কিনা বা কমেন্টের নির্দেশনা লঙ্ঘন করা হয়েছে কিনা তা যাচাই করে দেখা হয় । নির্দেশনা অমান্য না করলে কোন ব্লক বা ব্লকের মালিকের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। আর যদি কোন ব্লক কমিউনিটি নির্দেশনা লংঘন করে তাহলে তার বিরুদ্ধে নিম্নলিখিত ব্যবস্থা গুলো নেওয়া হয়,

  • ব্লক অথবা পোস্ট দেখার আগে সংবেদনশীল কন্টিনেন্ট সংক্রান্ত সতর্কবার্তা কনটেন্ট সম্পর্কদেওয়া হয়।
  • পোস্টটি প্রকাশ করা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয় , শুধুমাত্র ব্লগে লিখেছি এটি দেখতে পান
  •  আপত্তিকর কনটেন্ট , পোস্ট বা আর্টিকেল গুলো মুছে ফেলা হয়
  • ব্লগার একাউন্ট এর অ্যাক্সেস বন্ধ করে দেয়া হয়
  • লেখকের google একাউন্ট অ্যাক্সেস বন্ধ করে দেওয়া হয়
  • আইনি কর্তৃপক্ষের কাছে ব্যবহারকারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানো হয়

অ্যাডভান্স আর্টিকেল ফরমেটিং টেকনিকস দিয়ে মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম

শুধুমাত্র আর্টিকেল লিখেও মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করা যায়। কিন্তু এইভাবে আর্টিকেল লিখে মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকামের কিছু নির্দিষ্ট ফরমেটিং টেকনিক আছে। আপনি যদি এই টেকনিকগুলো ভালোভাবে ফলো করতে পারেন তবে ,আপনিও শুধু আর্টিকেল লিখে মাসে দিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর্টিকেল লিখার পরে এই ধরনের কিছু নিয়ম কান্থল করে আর্টিকেলটি ফরমেটিং করাকে অ্যাডভান্স আর্টিকেল ফরমেটিং বলে। মোটামুটি পাঁচটি ধাপে আমরা একটি আর্টিকেল অ্যাডভান্স ফর মিটিং করতে পারি। অ্যাডভান্স ফরমিটিং এর ধাপগুলো হলো ,

  • ইন্টারেস্ট ধরে রাখা
  • অন্যান্য পেজের লিঙ্ক করা
  • একশন বাটন যুক্ত করা
  • এসিও  optimization
  • Adsense ad অপটিমাইজেশন।

পোষ্টের নিচের অংশে এ বিষয়গুলো নিয়ে আরো বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি পোস্ট লেখার সময় এ সকল বিষয়গুলো উপর বেশি শ্রম দেন তাহলে আপনার জন্য বেশি হতে পারে।

কিভাবে পাঠকের ইন্টারেস্ট ধরে রাখা যায়

আমরা যখন কোন আর্টিকেল লিখব তখন , পুরো আর্টিকেলটি আর্টিকেলটি আমাদেরকে এমনভাবে লিখতে হবে যাতে  সে আর্টিকেলটি পাঠকের ইন্টারেস্ট ধরে রাখতে পারে।পাঠকের এই ইন্টারেস্টটি আমরা দুইটি উপায়ে ধরে রাখতে পারি

  1. ম্যাজিকাল টাইটেল ব্যবহার করে
  2. পোস্টের ভেতরে আমি ,আপনি এইরকম শব্দ ব্যবহার করি

ম্যাজিক্যাল টাইটেল ব্যবহারঃআসুন তাহলে এবার আলোচনা করা যায় যে ম্যাজিক্যাল টাইটেল জিনিসটা কি। আমরা যারা আর্টিকেল লিখি তাহলে তারা কমবেশি সকলেই এই ম্যাজিক্যাল টাইটেল সম্পর্কে জানি আমরা যখন কোন কিছু জানার জন্য গুগলে সার্চ দিয়ে, তখন অনেকগুলো ওয়েবসাইটের তালিকা আমাদের সামনে শো করে। তখন আমরা সেই ওয়েবসাইটের মধ্যে প্রবেশ করি, যেটা টাইটেল দেখে আমাদের ভালো লাগে। আর্টিকেলের ক্ষেত্রে পাঠকের ইন্টারেস্ট ধরে রাখা একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। কারণ আপনি যদি পাঠকের ইন্টারেস্ট ধরে রাখতে না পারেন পোস্ট বা আর্টিকেলটি কেউ পড়বে না।

কষ্টের ভিতরে আপনি তুমি শব্দ ব্যবহার করোঃ শুধুমাত্র পোস্টের টাইটেল দেখিয়ে পাঠাতে আকৃষ্ট করলেই তো আর হবে না, পুরো পোস্টে পড়ার জন্য পাঠকের মনোযোগ ধরে রাখতে হবে। আর এই কাজটি করার জন্য আপনি পোষ্টের ভেতরে আমি বা আপনি এইরকম শব্দ ব্যবহার করবেন। যাতে করে পাঠকের আপনার পোস্ট করতে এসে মনে করে যে আপনি তাদের সাথে গল্প করছেন। তাদের যাতে এমন মনে হয় যে আপনি তাদের খুব কাছে থেকে কথাগুলো বলছেন। আরেকটি ব্যাপার আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে , পুরো পোষ্টের ভেতরে আপনার কি কি বিষয় থাকছে না থাকে সেটি আপনি পোস্টের সূচিপত্র আকারে প্রথমে উল্লেখ করবেন।

পোষ্টের ভেতরে অন্য পেজের লিংক যুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা

অ্যাডভান্স আর্টিকেল ফরমেটিং এর আরেকটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো পোষ্টের ভেতরে অন্য পেজ এর লিংক যুক্ত করা ।আপনার পোষ্টের ভেতরে যখন  ইন্টারনেল লিঙ্ক অ্যাড করা থাকে তখন  সেই ওয়েব পেজটি গুগলের কাছে বেশ অথরিটিক মনে হয় । এক্ষেত্রে আপনার পোস্টটি google এ ব্যাংক করানোর  পসিবিলিটি অনেক বেড়ে যায়।

আরো পড়ুনঃ আর্টিকেল ফরমেটিং এর বেসিক নিয়ম 

পোস্টের ভেতরে বিভিন্ন বিষয়ের ইন্টারনেল থাকলে সুবিধা হয় যে, পাঠকেরা যদি ওই বিষয়গুলো জানার প্রতি আগ্রহী হয় তাহলে তারা ওই লিংকে চাপ দিয়ে সেই বিষয়গুলো পড়বে এবং জানবে। এবং বিভিন্ন বিষয় জানার জন্য অনেকক্ষণ আপনার সাইটে তারা অবস্থান করবে, পোষ্টের ভেতরে লিংক এড করার আরো একটি সুবিধা হল , যখন কেউ এই লিংকগুলোতে ক্লিক করবে , তখন সেখানে গুগল থেকে একটি এড দেখানো হবে। সেই অ্যাড দেখানোর মাধ্যমে আপনি গুগল এর থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

অ্যাকশন বাটন যুক্ত করা কেন প্রয়োজন

আমরা যদি পোষ্টের ভেতরে সাধারণভাবে লিংকে এড করি, তাহলে এটি দেখতে খুব একটা আকর্ষণীয় মনে হয় না। সাধারণ লিংক গুলো দেখে অনেক সময় পাঠকেরও বুঝতে পারে না যে এটি কোন লিংক। তাই আমরা যদি আমাদের পোস্টের ভেতরে বাটন আকারের লিংক যুক্ত করি, তাহলে এটি  যেমন আমাদের পোস্টটি আকর্ষণীয় করে তুলবে, অন্যদিকে আমাদের ওয়েবসাইটে আসা পাঠকেরা সহজেই বুঝতে পারবে যে এখানে একটি লিংক যুক্ত করা আছে। এ কারণে আপনি পোষ্টের ভেতরে বিভিন্ন জায়গায় একশন বাটন যুক্ত করে রাখা উচিত।

আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান দিয়ে এবং এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করেছি, কিভাবে অ্যাডভান্স টেকনিকগুলো দিয়ে আপনি মাসে লক্ষাধিক ইনকাম করবেন। গেস্ট ব্লগিংয়ের সুবিধা ও অসুবিধা, গেস্ট ব্লগিং করবেন কি করবেন না সেই বিষয়ে। এবং গুগলের কনটেন্ট পলিসিগুলো শেয়ার করার মাধ্যমে আপনাদের সতর্ক করতে চেয়েছি যে এই বিষয়গুলো আপনি যদি না মানেন তাহলে ভবিষ্যতে আপনার ওয়েবসাইট এর অনেক ক্ষতি হতে পারে, এমনকি আপনার ওয়েবসাইটটি একেবারে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আশা করছি আর্টিকেল সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য গুলো জেনে আপনি উপকৃত হয়েছেন।






 



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url